লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় আজ সন্ধ্যা ৭.০০ টায় অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি। উপজেলার বিভিন্ন স্হানে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর জনজীবনে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসে।
লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় আজ সন্ধ্যা ৭.০০ টায় অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি। উপজেলার বিভিন্ন স্হানে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর জনজীবনে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসে।
প্রচন্ড খরতাপে জনজীবন থেকে শুরু করে যখন সমস্ত প্রাণিকূলের বেঁচে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ে ঠিক তখনি আকাশের বৃষ্টি সবকিছুই শীতল করে প্রশান্তির ছোয়া এনে দেয়।
সারাদেশে বৃষ্টির প্রতীক্ষায় সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হলেও দেশের কয়েকটি যায়গা ব্যতীত বৃষ্টির তেমন আভাস পাওয়া যায় নি। ফলে বিপাকে পড়েন সাধারণ কৃষক ও জনজীবন।
স্থানীয় এক কৃষক জানান, ছোট থেকে বড় হইলাম কখনোও এমন তাপপ্রবাহ চোখে পড়েনি, আমরা পারছি না খ্যাতের ফসল ঠিকমতো সংগ্রহ করতে, না পারছি চারা রোপণ করতে। এমনভাবে চলতে থাকলে
আমাদের জনজীবন দূর্বিষহ হয়ে পড়বে। তাই আল্লাহ কাছে যেন রহমতের বৃষ্টি নামে।
আজ শনিবার ( ১৮ ই মে) উপজেলার বিভিন্ন স্হানে বৃষ্টি নামার ফলে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ কিছুটা হলেও কমতে শুরু করবে। প্রাণজুড়ানো শীতল হাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটে। আমচাষীদের কষ্ট দূর হয়। প্রাণ ফিরে আসে সমস্ত প্রাণিকূলে।