সারাদেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শেষ ভাগে এসে শৈতপ্রবাহে দেশের উত্তর এবং পশ্চিমাঞ্চলে হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা বাতাস বইছে। জামালপুর জেলা পশ্চিমাঞ্চল ঘন কুয়াশার চাদরে ঢ়াকা ,পৌষের শেষ দিকে তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে শীত, তীব্র শীতে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ ।
সারাদেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শেষ ভাগে এসে শৈতপ্রবাহে দেশের উত্তর এবং পশ্চিমাঞ্চলে হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা বাতাস বইছে। জামালপুর জেলা পশ্চিমাঞ্চল ঘন কুয়াশার চাদরে ঢ়াকা ,পৌষের শেষ দিকে তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে শীত, তীব্র শীতে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ ।
সড়ক-নদীপথসহ সর্বত্রই যেন কুয়াশার দখলে,শীত বাড়তে থাকলে, ঠান্ডা ও নিউমোনিয়ায় চাপ বাড়েবে শিশুদের, এমন ধারণা করছেন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগন । কুয়াশার কারণে মানুষ ও যানবাহন দেখা যায়নি তেমন একটা ।
যানবাহন চলছে হেড লাইট জ্বালিয়ে। দূরপাল্লার যানবাহন গন্তব্যে বিলম্বে পৌঁছাচ্ছে।
এদিকে, এমন ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকলে কৃষিতে ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করছেন এ অঞ্চলের কৃষকরা। এই সময়টায় এসে কুয়াশার কারণে বরাবরই বোরো বীজতলা ও রবি ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে বোরোতে কোল্ড ইনজুরি ও আলুতে লেটব্লাইট (পচন) দেখা দেয়। তবে পরস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।