চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আরাফাত রহমান কোকো অত্যন্ত বিনয়ী, প্রচার বিমূখ ও নিরহংকারী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি একজন সাধারন মানুষের মতো সাদাসিধে জীবন যাপন করতেন। কোকো রাজনীতির সাথে সস্পৃক্ত ছিলেন না। কিন্তু তার প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখেছি তার মৃত্যুর পরে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের জানাজা এত বড় হয় তা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। তিনি সফল ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে কোকোর অবদান ছিল অপরিসীম। আজকে বাংলাদেশে যে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম আছে, এই স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক মানের করার জন্য আরাফাত রহমান কোকো কাজ করে গেছেন। বিদেশ থেকে ঘাস এনে প্রত্যেকটা স্টেডিয়ামে লাগিয়েছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উপদেষ্টা হিসেবে ক্রিকেটের উন্নয়নে তিনি যে কর্মসূচি শুরু করেছিলেন বর্তমানে তার সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। মঈনউদ্দীন ফখরুদ্দীনের সরকার কর্তৃক অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে শারিরিক ও মানসিকভাবে প্রচন্ড নির্যাতন করে তাকে পঙ্গু করে দেয়া হয়। পরে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের মামলার জালে ফরমায়েশি সাজার রায়ে নানাবিধ অত্যাচারে তিনি হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আরাফাত রহমান কোকো অত্যন্ত বিনয়ী, প্রচার বিমূখ ও নিরহংকারী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি একজন সাধারন মানুষের মতো সাদাসিধে জীবন যাপন করতেন। কোকো রাজনীতির সাথে সস্পৃক্ত ছিলেন না। কিন্তু তার প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখেছি তার মৃত্যুর পরে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের জানাজা এত বড় হয় তা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। তিনি সফল ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে কোকোর অবদান ছিল অপরিসীম। আজকে বাংলাদেশে যে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম আছে, এই স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক মানের করার জন্য আরাফাত রহমান কোকো কাজ করে গেছেন। বিদেশ থেকে ঘাস এনে প্রত্যেকটা স্টেডিয়ামে লাগিয়েছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উপদেষ্টা হিসেবে ক্রিকেটের উন্নয়নে তিনি যে কর্মসূচি শুরু করেছিলেন বর্তমানে তার সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। মঈনউদ্দীন ফখরুদ্দীনের সরকার কর্তৃক অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে শারিরিক ও মানসিকভাবে প্রচন্ড নির্যাতন করে তাকে পঙ্গু করে দেয়া হয়। পরে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের মামলার জালে ফরমায়েশি সাজার রায়ে নানাবিধ অত্যাচারে তিনি হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন।
তিনি বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারী) বাদে আসর আরাফাত রহমান কোকোর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন।
দোয়া মাহফিলে শহীদ জিয়াউর রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোসহ মৃত্যু বরণকারী নেতৃবৃন্দের আত্বার মাগফেরাত কামনা করা হয়। মোনাজাতে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের আশু রোগ মুক্তি, দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক।
এতে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এস এম সাইফুল আলম, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য এস এম আবুল ফয়েজ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, আনোয়ার হোসেন লিপু, মো. কামরুল ইসলাম, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহার, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, মো. সেকান্দর, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, আবদুল কাদের জসিম, গিসাস উদ্দিন ভূইয়া, মহানগর বিএনপি নেতা আবদুল বাতেন, একেএম পেয়ারু, মো. ইদ্রিস আলী, নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, আবদুল আজিজ, কেন্দ্রীয় জাসাসের সদস্য আমিনুল ইসলাম, মহানগর জাসাসের আহবায়ক এম এ মুছা বাবলু, সদস্য সচিব মামুনুর রশীদ শিপন, বিএনপি নেতা মো. মহসিন, রমজু মিয়া, মো. আলমগীর, জাকির হোসেন, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, হাজী মো. ইলিয়াছ, কাজী শামসুল আলম, মো. ইলিয়াছ, খন্দকার নুরুল ইসলাম, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহম্মেদ, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, এম এ হালিম বাবলু, এমরান উদ্দীন, সাদেকুর রহমান রিপন, আবু ফয়েজ, জসিম মিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, মহানগর যুবদলের সহ সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, মো. আলাউদ্দীন, মো. সালাউদ্দীন, মহানগর ছাত্রদলের সি. যুগ্ম আহবায়ক আসিফ চৌধুরী লিমন, যুগ্ম আহবায়ক সামিয়াত আমিন জিসান, জিএম সালাহউদ্দিন কাদের আসাদ, আরিফুর রহমান মিঠু, শহিদুল ইসলাম সুমন, এম এ হাসান বাপ্পা প্রমূখ।