এমন স্ট্যাটাস দেওয়ার ৭ঘন্টা পর তার শয়নকক্ষ থেকে উদ্ধার করা হয় জিহাদুল আকবর মারুফের ঝুলন্ত মরদেহ মরদেহ।
বেঁচে থাকতে কি এমন বাধ্যবাধকতা যে এই যুবক বাধ্য হয়ে মৃত্যুকে বুকে টেনে নিয়েছেন। কেনই বা কোন অজ্ঞাত দুঃখ, যন্ত্রনায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে নিজের প্রাণনাশ করেছেন সেটি বলতে পারেনি কেউই। এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও।তার স্বজনরা জানান, আত্মহনন করা যুবক একজন ব্যবসায়ী। তিনি ভারুয়াখালী দরগাহ পাড়া এলাকার হেলাল সওদাগরের পুত্র। ব্যবসায়ীক কাজে জীহাদ কক্সবাজারের রুমালিয়ার ছড়াস্থ চৌধুরী বভনের পেছনের একটা বাসায় অস্থায়ীভাবে ভাড়া থাকেন।
জানা যায়, সোমবার বিকেল ৫টার পরে তার শয়নকক্ষের সিলিং প্যানের সাথে ঝুলন্ত ছিল জীহাদের মরদেহ। পড়ে স্বজন ও স্থানীয়দের সহায়তায় মরদেহ নিয়ে আসা হয় কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মরদেহ সুরতহালের জন্য রাখা হয়েছে মর্গে।খবর পেয়ে জীহাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভীড় করেন মর্গের আশেপাশে। এ বিষষে সংশ্লিষ্ট থানা প্রশাসনের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।