ফরিদগঞ্জে টিসিবির কার্ড বিতরন নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

জাকির হোসেন সৈকত প্রকাশিত: ২৯ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১৪:৪৭ আপডেট: ২৯ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১৪:৪৭ পিএম
ফরিদগঞ্জে টিসিবির কার্ড বিতরন নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে টিসিবির কার্ড বিতরন নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ অফিস ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এতে ৩জন গুরুত্বর আহত হন। আহতদের ফরিদগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আশংকাজনক অবস্থায় ১জনকে ঢাকায় প্রেরন করা হয়। ২৭শে ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ১৫নং রুপসা ইউনিয়নের রুপসা বাজারে চেয়ারম্যান অফিসে ঘটনাটি ঘটে। এ বিষয়ে ২৮শে ফেব্রুয়ারী বুধবার ফরিদগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে টিসিবির কার্ড বিতরন নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ অফিস ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এতে ৩জন গুরুত্বর আহত হন। আহতদের ফরিদগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আশংকাজনক অবস্থায় ১জনকে ঢাকায় প্রেরন করা হয়। ২৭শে ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ১৫নং রুপসা ইউনিয়নের রুপসা বাজারে চেয়ারম্যান অফিসে ঘটনাটি ঘটে। এ বিষয়ে ২৮শে ফেব্রুয়ারী বুধবার ফরিদগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।

ঘটনার সূত্রে জানাযায়, টিসিবির পন্য বিতরণ কার্ড দেওয়ার বিষয়ে চেয়ারম্যান কাউছার আলম কামরুলের কাছে জানতে চায় একই ইউনিয়নের যুবলীগের নেতা কর্মীরা। এসময় উভয়ের সাথে কথা কাটা কাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। এতে গুরুত্বর আহত হয় কাউছার হোসেন, নাছির উদ্দিন সুমন, ও পারভেজ। এদিকে অন্য একটি গ্রুপ এসে চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত অফিস ভাংচুর করেছে বলে অভিযোগ করেন চেয়ারম্যান। উক্ত বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ৭ জনকে বিবাদী করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন কাউছার হোসেন।ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা সুমন বলেন, চেয়ারম্যান তার ইচ্ছে মতন কাজ করে যাচ্ছে। রাতে আমাদের ছেলেদের ডেকে নিয়ে মারধর করেছে।

আমরা এর বিচার চাই।অভিযোগ কারী কাউছার বলেন, আমরা গত সংসদ নির্বাচনে নৌকার নির্বাচন করেছি। তাই আমাদের অনেক নেতা কর্মীদের টিসিবির কার্ড চেয়ারম্যান নিয়ে গেছে। বিষয়টি জানতে চেয়াম্যান কাছে গেলে তার ভাই শরীফ হোসেনসহ ৭/৮জন আমাদের উপর হামলা করে।ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান কাউছার আলম কামরুল বলেন, তারা পূর্বের শত্রুতার জের ধরে আমার উপরে হামলা করেছে। আমার অফিস ভাংচুর করেছে।আমি থানার ওসি, ওসি তদন্ত ও ডিউটি অফিসের নাম্বার ফোন করেছি কেউ আমার ফোন রিসিব করে নাই। পরে আমি নির উপায় হয়ে ৯৯৯ ফোন করেছি।থানার এস আই সঞ্জয় নামে একজন এসেছে। সে কথা বলে চলে গেছে।ফরিদগঞ্জ থানা অফিসার ইনর্চাজ সাইদুল ইসলাম বলেন, আমরা ৯৯৯ সংবাদ পেয়ে ঘটনা¯’লে গিয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত চলমান রয়েছে। একটি গ্রুপ অভিযোগ করছেন। আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo