অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সুপ্রিয়া দত্ত। বক্তারা পরিবেশ বিপর্যয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন এবং এ জন্য সবাইকে একসাথে কাজ করার আহবান জানান। বক্তারা বলেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে গাছপালা নষ্ট হচ্ছে, নদী নষ্ট হচ্ছে, বিভিন্ন জলাশয় নষ্ট হচ্ছে, এর কারণে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটছে। যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। বক্তারা বলেন দ্রুত নগরায়নের জন্য আমাদের জলাশয় গুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে বহু তল ভবন গড়ে উঠছে। প্রতিবছর কৃষি জমি হারাচ্ছে।
ফরিদপুরে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছে এ উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।এ উপলক্ষে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে বুধবার ( ৫ ই জুন) ফরিদপুর কবি জসীমউদ্দীন হলে এ উপলক্ষে আলোচনা সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইয়াছীন কবির এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোর্শেদ আলম, জেলা প্রশাসকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বাকাইদ হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রফিকুল ইসলাম , বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও অধ্যাপক মোহাম্মদ শাহজাহান , নারী নেত্রী আসমা আক্তার মুক্তা, এসডিসির নির্বাহী পরিচালক কাজী আশরাফুল ইসলাম।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাঈদ আনোয়ার উপ পরিচালক পরিবেশ অধিদপ্তর ফরিদপুর।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সুপ্রিয়া দত্ত। বক্তারা পরিবেশ বিপর্যয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন এবং এ জন্য সবাইকে একসাথে কাজ করার আহবান জানান। বক্তারা বলেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে গাছপালা নষ্ট হচ্ছে, নদী নষ্ট হচ্ছে, বিভিন্ন জলাশয় নষ্ট হচ্ছে, এর কারণে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটছে। যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। বক্তারা বলেন দ্রুত নগরায়নের জন্য আমাদের জলাশয় গুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে বহু তল ভবন গড়ে উঠছে। প্রতিবছর কৃষি জমি হারাচ্ছে।
এভাবে চলতে থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে পাঁচ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য উৎপাদন কমে যাবে। আমরা কৃষি জমি রক্ষা করতে পারছি না।
জলাশয় গুলো রক্ষা করতে পারছি না। পরিবেশ রক্ষায় তেমন কোনো দৃশ্যমান কাজ দেখা যাচ্ছে না। সভায় আগামী ৯ জুন ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এক লক্ষ ২৫ হাজার চারা লাগানো হবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।অনুষ্ঠানে পরবর্তী পর্বে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।এর আগে একটি শোভাযাত্রা শহর প্রদক্ষিণ শেষে কবি জসীমউদ্দীন হলে সামনে এসে শেষ হয়।