দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ধর্ষণের অভিযোগে মো. সোলেমান (৩৫) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার হয়েছেন।এবং ধর্ষণের ঘটনার স্বীকার করেছেন। ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকালে গ্রেফতারের পর বাঁশখালী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল হাকিমের আদালতে ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে ধর্ষণের ঘটনার স্বীকার করেছেন ওই মাদ্রাসা শিক্ষক।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ধর্ষণের অভিযোগে মো. সোলেমান (৩৫) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার হয়েছেন।এবং ধর্ষণের ঘটনার স্বীকার করেছেন। ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকালে গ্রেফতারের পর বাঁশখালী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল হাকিমের আদালতে ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে ধর্ষণের ঘটনার স্বীকার করেছেন ওই মাদ্রাসা শিক্ষক। আটক সোলেমান মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে।বাঁশখালীর সরল ইউনিয়নের মিনজিরিতলা গ্রামের বাসিন্দা।
ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী পূর্ব শীলকূপ ইউনিয়নের তালিমূল কোরআন মাদরাসা, হেফজখানা ও এতিম খানার দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে এলাকার জনৈক রিক্সা চালকের মেয়ে বলে থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়। ঘটনাক্রমে,মাদ্রাসার এক নির্জন কক্ষে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ওই ছাত্রীর চিৎকারে কয়েকজন পথচারী মাদরাসায় গিয়ে ধর্ষক মাদরাসা শিক্ষকের কবল থেকে ধর্ষিতাকে উদ্ধার করে। ঘটনার আগে সু-কৌশলে শিক্ষক সোলেমান বুধবার ( ১১ অক্টোবর) প্রতিদিনের মতো সে মাদ্রাসায় যায়। ওইদিন দুপুর ১২টায় মাদ্রাসা ছুটির পর সবাই বাড়ি চলে গেলে কৌশলে ফুসলিয়ে ধর্ষণের শিকার ছাত্রীকে রেখে দেন।
ধর্ষিতার বাবা বাদীর মামলার জেরে বাঁশখালী থানার একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই মাদরাসা থেকে ধর্ষক শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে উপপরিদর্শক (এসআই) নুর মোহাম্মদের নেতৃত্বে। ধর্ষককে গ্রেফতারের পর আদালতে নিলে সে ধর্ষণের ঘটনা জবানবন্দিতে স্বীকার করেছে। ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. কামাল উদ্দিন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।