বাকৃবিতে হলগুলো বহিরাগতদের ভাঙচুর

মোঃ আশিকুজ্জামান প্রকাশিত: ৬ আগস্ট , ২০২৪ ১২:৫২ আপডেট: ৬ আগস্ট , ২০২৪ ১২:৫২ পিএম
বাকৃবিতে হলগুলো বহিরাগতদের ভাঙচুর
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার (৫ আগস্ট) শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাকৃবি ও এর আশেপাশে আনন্দ মিছিল শুরু হয়। এর ফাকে কিছু বহিরাগত বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক কয়েকটি হলে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, শহীদ নাজমুল আহসান হল থেকে প্রায় ২২ টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হল থেকে ২ টি মোটর সাইকেল ও সাইকেল চুরি হয়।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীদের কয়েকটি আবাসিক হলে বহিরাগতদের ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও বাকৃবির প্রক্টর অধ্যাপক ড. আজহারুল ইসলামের বাসভবনে ভাঙচুর ও আগুন লাগার ঘটনাও ঘটেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার (৫ আগস্ট) শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাকৃবি ও এর আশেপাশে আনন্দ মিছিল শুরু হয়। এর ফাকে কিছু বহিরাগত বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক কয়েকটি হলে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, শহীদ নাজমুল আহসান হল থেকে প্রায় ২২ টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হল থেকে ২ টি মোটর সাইকেল ও সাইকেল চুরি হয়। 

এছাড়াও বাকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদের কক্ষ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন আবাসিক হলের নিচতলার বেশকিছু কক্ষ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের ভাংচুর ও আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।  বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের কার্যালয় ও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়। 

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সোনালী দলের শিক্ষকবৃন্দের ব্যাপক তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়। এ বিষয়ে বাকৃবির সোনালী দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম হারুন-অর-রশিদ বলেন, আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। আমরা বিভিন্ন আবাসিক হল পরিদর্শন করে এসেছি। পরিস্থিতি নাজুক হওয়ায় পুলিশকে ফোন দেওয়ার পরও তারা ফোন ধরেনি। তাই আমাদের সোনালী দলের শিক্ষকবৃন্দ আবসিক হলগুলো দেখাশুনার দায়িত্ব নিয়েছেন। ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo