বান্দরবান লামা উপজেলায় ভাঙ্গনের কবলে বাড়ি-ঘর ও ফসলী জমি

মােঃ শফিকুল ইসলাম প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর , ২০২৪ ১৬:৪৫ আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর , ২০২৪ ১৬:৪৫ পিএম
বান্দরবান লামা উপজেলায় ভাঙ্গনের কবলে বাড়ি-ঘর ও ফসলী জমি
স্থানীয়রা জানান, চলতি বর্ষায় ভারী বর্ষণের কারণে মাতামুরী নদীতে ব্যাপক ভাবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙ্গন। বিশেষ করে মাতামুরী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে লামা উপজেলার কলিং গাপড়া, সাবেকবিলছড়ি, কুরালিয়ারটেকের, ৫/৭ টি গ্রামের রাস্তাগাট বাড়ি-ঘর ও ফসলী জমি।

চলতি বর্ষা মৌসুমে লামা সাবেকবিল ছড়ি ও কলিঙ্গাপাড়া  গ্রামের পাসদিয়ে বয়ে চলা মাতামুরী নদীতে ব্যাপক ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। এতে ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে নদীপাড়ের রাস্তাগাট  বাড়ি-ঘর ও ফসলী জমি।

স্থানীয়রা জানান, চলতি বর্ষায় ভারী বর্ষণের কারণে  মাতামুরী নদীতে ব্যাপক ভাবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙ্গন। বিশেষ করে মাতামুরী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে লামা উপজেলার কলিং গাপড়া, সাবেকবিলছড়ি, কুরালিয়ারটেকের, ৫/৭ টি গ্রামের রাস্তাগাট বাড়ি-ঘর ও ফসলী জমি।

মাতামুরী পারের কলিংগাপাড়ার  গ্রামের বাসিন্দা আঃ মন্নান  বলেন, মাতামুরী নদীর পানি বৃদ্ধি এবং ভাঙ্গন অব্যাহত থাকলে মাতামুরি পাড়ের ৫/৭টি গ্রামের ২০/৩০টি বাড়ি -ঘর, গাছপালা এবং শত শত একর ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে।এবং সাবেকবিলছড়ি গ্রামের  মাতামুরী নদীর পাড়ের বাসিন্দা  মোঃ নুরআলম ও ইউসুফ বলেন, আমার বাড়ি একদম মাতামুরী নদীর পাড়ে। যেভাবে মাতামুরী নদীর পাহাড়ি ঢলের ঢেউ ধাক্কা মারছে তাতে যেকোন সময় আমার বাড়ি-ঘরসহ আশপাশের বাড়ি-ঘর ও মূল্যবান গাছ পালা নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে  লামা পৌরসভা শহর গজালিয়া স্টেশন সংলগ্ন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের জায়গা ভাঙ্গনের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, ভাঙ্গনের কবলে পড়তে পারে  একাধিক শিক্ষা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।স্থানীয় নদী পাড়ের বসবাসকারীরা উদ্ধর্তন কর্তপক্ষের কাছে এই নদী ভাঙ্গন রোধের জোর দাবী জানান


এই বিভাগের আরোও খবর

Logo