ভোলায় ইন্ট্রাকো বেজ স্টেশন ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশি বাঁধায় পন্ড হয়ে যায় দক্ষিনাঞ্চলীয় নাগরিক আন্দোলন কমিটির কর্মসূচি। ২৮ বছর ধরে দক্ষিণাঞ্চলকে গ্যাস বঞ্চিত রেখে অন্যত্র গ্যাস সরবরাহ করার উদ্দেশ্যে ইন্ট্রাকোর সাথে করা অপচুক্তি বাতিল এবং ভোলার গ্যাস অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভোলাসহ দক্ষিণাঞ্চলের শিল্প কারখানায় ও আবাসিক খাতে, গ্যাস সংযোগের দাবীতে দির্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে এ কমিটি।
ভোলায় ইন্ট্রাকো বেজ স্টেশন ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশি বাঁধায় পন্ড হয়ে যায় দক্ষিনাঞ্চলীয় নাগরিক আন্দোলন কমিটির কর্মসূচি। ২৮ বছর ধরে দক্ষিণাঞ্চলকে গ্যাস বঞ্চিত রেখে অন্যত্র গ্যাস সরবরাহ করার উদ্দেশ্যে ইন্ট্রাকোর সাথে করা অপচুক্তি বাতিল এবং ভোলার গ্যাস অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভোলাসহ দক্ষিণাঞ্চলের শিল্প কারখানায় ও আবাসিক খাতে, গ্যাস সংযোগের দাবীতে দির্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে এ কমিটি। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ১১টায় ইন্ট্রাকো কোম্পানির অফিস ঘেরাও কর্মসূচি উপলক্ষে ভোলা বাংলা স্কুল মাঠে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
দক্ষিণাঞ্চলের গ্যাস রক্ষা নাগরিক আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা ছিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক, মুক্তিযুদ্ধা, সাপ্তাহিক দ্বীপবাণী পত্রিকার সম্পাদক এম এ তাহের, দৈনিক আজকের ভোলা পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব শওকাত হোসেন, ভোলার গ্যাস রক্ষায় দক্ষিণাঞ্চলের নাগরিক আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক মোবাশ্বের উল্লাহ চৌধুরী, সদস্য সচিব ডাঃ মনিষা চক্রবর্তী, বরিশাল মহানগর ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি বিজয় রায়, বরিশাল মহানগর ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সুজন আহাম্মেদ, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আল আমিন, ছাত্র ইউনিয়ন ভোলা সম্পাদক আরিফ, বাসদ সমন্বয়ক পটুয়াখালি, ব-দ্বীপ ছাত্র কল্যাণ সংসদের আহবায়ক ইয়ামিন হাওলাদার, বাসদ গোপালগঞ্জের মোশারেফ হোসেন ঢালী, ওবায়দুল হক মহাবিদ্যালয়ের কামরুল আহসান হিরণ, ভোলার গ্যাস রক্ষায় দক্ষিণাঞ্চলের নাগরিক আন্দোলন বাসদ ফরিদপুরের সজল বারই, জহিরুল আলম স্বপন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ভোলাসহ দক্ষিনাঞ্চলকে গ্যাস বঞ্চিত রেখে অন্যত্র গ্যাস সরবরাহের উদ্দেশ্যে ইন্ট্রাকো কোম্পানির সাথে করা অপচুক্তি দ্রুত বাতিল করতে হবে।
অবিলম্বে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভোলাসহ দক্ষিণাঞ্চলের শিল্পাঞ্চলগুলোতে ও আবাসিক খাতে ভোলার গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবী জানান তারা। পরে সমাবেশ শেষে ইন্ট্রাকো বেজ স্টেশন ঘেরাও কর্মসূচিতে যাওয়ার সময় পুলিশ বাঁধা দেয়, এতে পুলিশের সাথে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে ঘেরাও কর্মসূচি পন্ড হয়ে গেলে ঘেরাওকারীরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।