মানবতার এক মহান দৃষ্টান্ত শরীয়পুর জেলাধীন জাজিরা উপজেলার কুন্ডেরচর ইউনিয়নের কালুবেপারীর কান্দি নিবাসী জনহিতৈষী কালুবেপারীর দৌহিত্র কুন্ডেরচর ইউনিয়ন পরিষদের দুই - দুইবারের নির্বাচিত চেয়াম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার আমলে থানায় কোন মামলা নাহওয়ার কারনে জেলা প্রশাসক কতৃক স্বর্নপদক প্রাপ্ত মরহুম আবুবকর আল আজাদ ( আবুবকর বেপারী)এর স্নেহ ভাজন ছোটভাই আবুল কালাম আল আজাদ ডাক নাম সোবহান ব্যাপারি। তৃনমূল থেকে উঠে আসা একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ।
মানবতার এক মহান দৃষ্টান্ত শরীয়পুর জেলাধীন জাজিরা উপজেলার কুন্ডেরচর ইউনিয়নের কালুবেপারীর কান্দি নিবাসী জনহিতৈষী কালুবেপারীর দৌহিত্র কুন্ডেরচর ইউনিয়ন পরিষদের দুই - দুইবারের নির্বাচিত চেয়াম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার আমলে থানায় কোন মামলা নাহওয়ার কারনে জেলা প্রশাসক কতৃক স্বর্নপদক প্রাপ্ত মরহুম আবুবকর আল আজাদ ( আবুবকর বেপারী)এর স্নেহ ভাজন ছোটভাই আবুল কালাম আল আজাদ ডাক নাম সোবহান ব্যাপারি। তৃনমূল থেকে উঠে আসা একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ।
তিনি কুন্ডেরচর কালু ব্যাপারি স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা।তিনি পদ্মা নদীতে সর্বস্ব বিলীন হওয়া মানুষের আশ্রয়দাতা। সর্বস্ব নদীগর্ভে বিলীন হওয়া জনসাধারণের জীবনযাত্রার আমূল-পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ইচ্ছে করলে রাজধানীতে বসবাস করতে পারতেন এমনকি ইউরোপ আমেরিকায় ও থাকতে পারতে কিন্তু জনসাধারণের কথা চিন্তা করে তিনি টিনের ঘরে সকলে সাথে একত্রে থাকেন।
কীর্তিনাশা পদ্মা নদীর ভাঙ্গন জনসাধারণকে ভোগান্তির মুখে ফেলেছিল। মসজিদ মন্দির বাড়ি দোকান অনেক সম্পদ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায় । কোন কতৃপক্ষ বা কোন নেতা কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি কিন্তু তিনি এই দূরাবস্থা দেখে সাধারণ মানুষের কষ্ট দেখে যাদের কোন আশ্রয় স্থল ছিলো না তাদের নিজের বাড়ির সাথে বাড়ি করে দিয়েছে । তিনি জনসাধারণের ভোগান্তি দূর করার জন্য গ্রহণ করছেন বিভিন্ন পদক্ষেপ।যদি কারো ঘরে পানি উঠে তাহলে নিজে ঘরে থাকার ব্যাবস্থা করে দেন। জনসাধারণের বিদ্যুতের ভোগান্তি, বিশুদ্ধ পানির সমস্যা ও তিনি নিজ উদ্যোগে সমাধান করেছেন।
তার উদ্যোগে নদীতে বিলীন হওয়া জনসাধারণের জন একটি গুচ্ছ গ্রামের কাজ চলমান রয়েছে। এখন তার কারনে নদীতে সর্বস্ব বিলীন হয়ে যাওয়া জনসাধারণের মুখে ও হাসি ফুটেছে।কোন পরিবার কোন দূর্ঘটনায় পড়লে তিনি নিজে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সাথে দেখা করেন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। তিনি সকালে ফজর নামাজের পর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে সকল পেশা শ্রেনীর মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করেন তাদের সমস্যা নিয়ে কথা বলে সমাধানের পথ দেখিয়ে দেন।
সাধারণ মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করার সময় তাঁকে দেখে কেও বলতে পারবে না তিনি একটি কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
আপামর জনসাধারণে আশ্রয় স্হল চরান্চলের আশার বাতিঘর সেবাহান ব্যাপারির উন্নয়নের অগ্র যাত্রা অব্যাহত থাকুক, জনগণ সেটাই প্রত্যাশা করে।নদীতে বিলীন হয়ে যাওয়া জনসাধারণের প্রানের দাবি সোবহান ব্যাপারিকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে দেখা। সোবহান ব্যাপারি বলেন, আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি শুধু জনসাধারণ ইচ্ছা পোষন করেছে তাই। জনসাধারণ আমাকে যোগ্য মনে করে তাই তারা এই ইচ্ছা পোষন করেছে।