চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, যুবদলের নেতৃত্বে যেমন নতুন সম্ভাবনা, তেমনই আন্দোলনের ধারাবাহিকতা।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, যুবদলের নেতৃত্বে যেমন নতুন সম্ভাবনা, তেমনই আন্দোলনের ধারাবাহিকতা। আমাদের দেশের যুবসমাজের মূর্ত প্রতীক হয়ে উঠবে এই যুবদল, যা নিজেদের অধিকার আদায়ে, স্বপ্নের বাস্তবায়নে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এটি এক নতুন যুগের সূচনা, যেখানে যুবদল আবারো জাতির মুক্তির সিঁড়ি হয়ে দাঁড়াচ্ছে যুবদল প্রতিষ্ঠালগ্নের শুরু থেকেই যোগ্য নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। যুবদলে নেতৃত্ব দানকারী নেতারাই এখন দেশের বিভিন্ন গুরুত্ব পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছেন। আজ থেকে ৪৬ বছর আগে ১৯৭৮ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যুব ঐক্য প্রগতি মূলমন্ত্র নিয়ে গঠন করে ছিলেন জাতীয়তাবাদী যুবদল।তিনি ২৭ অক্টোবর (রবিবার) সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহাসিক বিপ্লব উদ্যানে (ষোলশহর ২ নং গেইট) চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠান শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।সভায় নগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, আজ ২৭ অক্টোবর, ২০২৪, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এদিনটি আমাদের কাছে একটি মহান স্মৃতি, যা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে গড়ে উঠা একটি শক্তিশালী সংগঠনের উদ্ভবের সূচনা করে। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে যুবদল বিএনপির শক্তিশালী সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করে আসছে, যেখানে বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যে আন্দোলন সংগ্রামে অবদান ছিল, তা শুধু এই সংগঠনের জন্য নয়, বরং দেশের জনগণের জন্যও ছিল এক আশার দিশারী। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিপ্লব উদ্যানে প্রায় ৩০০ শতাধিক মানুষ বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান ও বিনামূল্যে ওষুধ বিতরন করা হয়।উক্ত ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. ইফতেখার মো. আদনান ও সাবেক সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. হাসানুল বান্না'র নেতৃত্বে ১৫জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন।এতে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সি. সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সাবেক সহ সভাপতি নুর আহমেদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, শাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, আব্দুল করিম, সাহাবুদ্দিন হাসান বাবু, মো. মুছা, মিয়া মো. হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান, মো. আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়–য়া, মো. আলী সাকী, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান মাসুম, মো. হুমায়ুন কবির, ইকবাল পারভেজ, এরশাদ উল্লাহ, মো. এরশাদ হোসেন, দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটোয়ারী, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, রাজন খান, ওমর ফারুক, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, জাহাঙ্গীর আলম বাঁচা, ওসমান গনি, শাহজালাল পলাশ, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমেদ খোকন, মোহাম্মদ ইয়াছিন, জমির উদ্দিন মানিক, সাবেক সম্পাদক মন্ডলী'র সদস্য নুর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মাদ সাগির, গাজী ফারুক, মহিউদ্দিন মুকুল, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, আসাদুজ্জামান রুবেল, ডা. মীর কাশেম মজুমদার, ডা. ইফতেখার আমীন রিজভী, ডা. মেহেদী হাসান, ডা . ফয়সাল, তারেকুল ইসলাম, ডা. ফরহাদ আলম, ডা. জুবায়ের আল মাহমুদ, ডা. এনাম উদ্দিন, ডা. নাঈম, ডা. মতিউর রহমান, সাবেক সহ সম্পাদক বৃন্দ আতিকুর রহমান, মনোয়ার হোসেন মানিক, কমল জৌতি বড়ুয়া, কামরুল ইসলাম, মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, মোহাম্মদ হাসান, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম শাহেদ, হামিদুল হক চৌধুরী, মাস্টার ফজলুল রহমান, আনোয়ার হোসেন আনু, আরিফ হোসেন, নুরুল ইসলাম আজাদ, হাফেজ কামাল উদ্দিন, ফারুক হোসেন স্বপন, গুলজার হোসেন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, হোসেন উজ জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান দুলাল, মিফতাহ উদ্দীন সিকদার টিটু, মো. ইউসুফ, সদস্য আইয়ুব আলী, শাবাব ইয়াজদানী, মো. কলিম উল্লাহ, সোহাগ খান, সাইদুল হক শিকদার, আবদুল্লাহ আল মামুন, আব্দুল করিম, সাখাওয়াত কবির সুমন, থানা যুবদলের সাবেক আহবায়ক শফিউল আজম, বজল আহমেদ, মোশাররফ আমিন সোহেল, মো. খোরশেদ আলম, সাবেক সদস্য সচিব মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, শওকত খান রাজু, শেখ রাসেল, মোর্শেদ কামাল, হাবিবুল্লাহ খান রাজু, সাবেক সি. যুগ্ম আহবায়ক নুর খান, সাইফুল আলম রুবেল, ইউনুছ মুন্নাসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।