অনুষ্ঠিত হলো স্পেন বনাম ব্রাজিলের মধ্যকার ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। ম্যাচটি ৩-৩ গোলে ড্র হলেও পুরো ম্যাচ জুড়ে স্পেন খেলোয়াড়দের আধিপত্য লক্ষ করা যায়। খেলার প্রথমার্ধে স্পেনের আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের আধিপত্যে নাভিশ্বাস উঠে যায় পাঁচ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের। খেলার শুরুর মাত্র ১২ মিনিটে রদ্রির করা গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিক স্পেন।
অনুষ্ঠিত হলো স্পেন বনাম ব্রাজিলের মধ্যকার ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। ম্যাচটি ৩-৩ গোলে ড্র হলেও পুরো ম্যাচ জুড়ে স্পেন খেলোয়াড়দের আধিপত্য লক্ষ করা যায়। খেলার প্রথমার্ধে স্পেনের আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের আধিপত্যে নাভিশ্বাস উঠে যায় পাঁচ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের। খেলার শুরুর মাত্র ১২ মিনিটে রদ্রির করা গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিক স্পেন।
ফলাফল দ্বিগুন হয় ৩৬ মিনিটে ওলমোর করা গোলে। প্রথমার্ধে মাঠে নিষ্প্রাণ থেকেই খেলা শেষ করে ব্রাজিল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে খুব ভালো ভাবেই কাম ব্যাক করে ব্রাজিল। ৪০ এবং ৫০ মিনিটে রদ্রিগো ও এন্ড্রিকের করা গোলে সমতায় ফিরে সেলেসাওরা। দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিল কিছুটা স্বস্তিদায়ক খেলা উপহার দিলেও ম্যাচের ৮৭ মিনিটে ব্রাজিলের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেয় স্বাগতিক স্পেন। কিন্তু খেলার অন্তিম মুহূর্তে পেনাল্টির মাধ্যমে আবারও সমতায় ফিরে ব্রাজিল।
ব্রাজিলের তরুণ খেলোয়াড় এন্ড্রিক কিছুটা স্বস্তিদায়ক খেলা উপহার দিলেও সুপার-স্টার ভিনিসিয়াস জুনিয়র ছিল পুরো ম্যাচ জুড়েই নিষ্প্রাণ। বার বার প্রতিপক্ষ রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের কাছে পরাস্ত হওয়া, সুবিধাজনক স্থানে বল পেয়োও গোল করতে না পারা ভিনিসিয়াস ছিল পুরো ম্যাচ জুড়েই ব্রাজিলের নিকট অস্তিদায়ক। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে পেনাল্টিতে করা গোলে পাকেতা, রিচার্লিসনদের উল্লাসে এটাই প্রতীয়মান হয় যে সেলেসাও বাহিনী ড্ররর জন্যই হয়তো মাঠে নেমেছিল।