চকরিয়া উপজেলা প্রতিনিধি(কক্সবাজার)
আনুমানিক ০৪:০০ ঘটিকায় মাইজপাড়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করার সময় ৭/৮ জনের একটি ডাকাত দল সেনা টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন (২৩) ডাকাত দলের কয়েকজনকে তাড়া করেন। এসময় ডাকাত দলের সদস্যরা লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর ঘাড়ে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত হয় এবং এতে তার প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে উদ্ধার ক
এছাড়া ৬০-৭০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এডভোকেট মিফতা উদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, অভিযোগটি আদালত আমলে নিয়ে পিআইবিকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।বাদী আরজিতে উল্লেখ করেন, উপজেলার চরণদ্বীপ মৌজার ২০০ একর চিংড়ি ঘেরে সাবেক এমপি জাফর আলমের নেতৃত্বে ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
ওই রাতে শহীদ পরিবারের সন্তান, নাতি ও তাদের আত্মীয়সহ মোট ১৯টি বাড়িতে লুটপাট চালানো হয়। সব বাড়িতেই অগ্নিসংযোগ করা হয়। সন্ত্রাসীরা তখন কালারমারছড়া ইউনিয়ন পরিষদেও লুটপাট করে ভাঙচুর চালায়।
আম গাছের সাথে গলায় উড়না পেছানো ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। আনুমানিক সকাল ৭ টার সময়, স্থানীয় রাখালরা গরু নিয়ে পাহাড়ে চড়াতে গেলে, উক্ত লাশ দেখতে পেয়ে।স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কে খবর দে। স্থানীয় সুত্র ও পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, গৃহবধূ ফেরদৌস প্রায় সময় গরু নিয়ে পাহাড়ে যেত বিকেলে ফিরে আসতো। পরিবারের দাবি গত কাল সকাল ১১ টায় গরু নিয়ে পাহাড়ে আসার পর থেকে কোন খুঁজ খবর নেই।
গ্রেফতারকৃতরা হল, উপজেলার পূর্ব বড়ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকার বাসিন্দা নুরুল আলমের ছেলে আরাফাত হোসেন বাপ্পি (২০), একই এলাকার শরীফ উদ্দিনের ছেলে বদিউল আলম (২০), নুরুল কবিরের ছেলে কামরুল হাসান (১৮) ও ওবায়দুল হক এর ছেলে আবদুল বাছেত (২১)।
৫০ টি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যানরা শপথ নিয়েছেন।তারমধ্যে শপথ নিলেন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদি নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জাহানারা পারভিন।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বিদ্যুৎয়ায়িত হয়েসালাউদ্দিন লিমন (২৭) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার শহরের নামার চিরিংগার চেয়ারম্যান পাড়ায় আনুমানিক ১২.৩০ মিনিটের উক্ত ঘটনা ঘটে।লিমন চকরিয়া পৌরসভার নামার চিরিংগার চেয়ারম্যান পাড়ার মৃত মোস্তাফিজুর রহমান মুন্সির ছেলে এবং উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল লেখকের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন।
শারিরীক অবস্থা দেখে তাৎক্ষণিক লাভলী কে উন্নত চিকিৎসার জন্য অজ্ঞান অবস্থায় চট্টগ্রাম আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে সেখানে তাকে সিজারিয়ান অপারেশন করা হয়। লাভলীর ঘরে আসে ফুটফুটে কন্যাসন্তান। সন্তান জন্ম দিলেও সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ছিলেন তিনি। নিজের মেয়েকে দেখার হুঁশ ছিল না। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঐদিনই ও নবজাতককে আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়। শুক্রবার (৭ জুন) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। মেয়ের মুখ দেখার আগেই স্বজনদের কাঁদিয়ে পরপারে পাড়ি জমালেন লাভলী।