মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার(যশোর)
যশোর জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ মহোদয়ের নির্দেশক্রমে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব নূর-ই-আলম সিদ্দিকী এর তত্ত্বাবধানে জেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা এবং মাদক ও চোরাচালান উদ্ধারের লক্ষ্যে অদ্য ২২/১০/২০২৪খ্রিঃ রাত ০০.৪৫ঘটিকায় জেলা গোয়েন্দা (ডিবি), শাখার এসআই(নিঃ)/ মোঃ নুর ইসলাম ও সংগীয় ফোর্সের সমন্বয়ে
জেলার পুলিশ সুপার জনাব জিয়া উদ্দিন আহম্মেদ মহোদয়ের দিক-নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) এর তত্ত্বাবধানে ডিবি’র টিম জেলায় সংঘটিত বিভিন্ন চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, হত্যার রহস্য উদঘাটনসহ অবৈধ অস্ত্রগুলি উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
এই সংবাদের ভিত্তিতে ঊর্ধ্বতন অফিসারকে অবহিত করে এসআই(নিঃ)/ প্রসেনজিৎ ও ফোর্সের সমন্বয়ে একটি চৌকস টিম যশোর-নড়াইল মহাসড়কের চাড়াভিটা এলাকায় সন্দেহজনক বাসটিকে থামিয়ে ব্যাপক তল্লাশির একপর্যায়ে ১নং আসামি মাহাতাব ফকির (৩৪) ও ২নং আসামি মোঃ সাইফুল ইসলাম(৩৩) কে জিজ্ঞাসাবাদে সন্তোষজনক উত্তর দিতে না পারায় তাদেরকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একপর্যায়ে তারা স্বীকার করে এবং তাদের নিকট থাকা ব্যাগ হতে সর্বমোট ৮৫ বোতল মাদকদ্রব্য ফেনসিডিল বের করে দেয়।
প্রতিদিনের ন্যায় ২২ সেপ্টেম্বর তারিখে শহরে রিকশা নিয়ে বের হলে অপরিচিত এক যাত্রি তার রিকশা ভাড়া করে কোর্ট মোড়ে নেমে যায় এবং ইয়াছিন এর মোবাইল নাম্বার নিয়ে জানায় সে ব্যবসা করে প্রতিদিন তার রিকশা প্রয়োজন, তাই ঘন্টা চুক্তি ভাড়া চালাবে কি না।
রায়হানের ভাঙা অংশ থেকে যায় ।আহত রায়হান জানান তিনি আর এন রোড থেকে পূজামণ্ডপ এলাকা দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন ঠিক তখন অন্ধকারে উৎপেতে থাকা একজন সন্ত্রাসী তাকে হাপি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। রায়হান জীবন বাঁচাতে দৌড় দিয়ে বেস্ট পার্লার মরে পড়ে যান। স্থানীয় এলাকাবাসী গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে জানা যায় আহত রায়হান এখন আশঙ্কামুক্ত।