চুরি,ডাকাতিসহ একাধিক মামলার আসামি বাকেরগঞ্জের ডাকাত দলের সদস্য মোঃ ফিরোজ হাওলাদার ওরফে সুমন (৩৫),কে আটক করেছে মেহেন্দিগঞ্জ থানা পুলিশ।
জানাগেছে মেহেন্দিগনজ থানার অফিসার ইনচার্জ মো.ইয়াছিনুল হক এর নির্দেশনায় এসআই (নিঃ) মোঃ হারুন অর রশিদ সঙ্গীয় ফোর্স সহ ২৫-০৬-২০২৪খ্রি. তারিখ মেহেনিগঞ্জ থানা এলাকায় দিবাকালীন মোবাইল ডিউটি করা কালে সকাল ০৮.৩৫ ঘটিকার সময় মেহেন্দিগঞ্জ থানাধীন ১১ নং চাঁনপুর ইউনিয়নের ছাদুয়াঘাট নামকস্থানে চেকপোষ্ট বসিয়ে বিভিন্ন গাড়ি সহ মটরসাইকেল চেক করেন।
চেকপোষ্ট করাকালীন একই তারিখ ০৯.১৫ ঘটিকার সময় চাঁনপুর ইউনিয়নের বাদামতলী বাজারের দিক থেকে একটি অজ্ঞাতনামা মটরসাইকেলে ৩জন লোক চেকপোষ্টের দিকে আসতেছিল। মটর সাইকেল আরোহীরা পুলিশ দেখে মটর সাইকেল উল্টা দিকে ঘুরিয়ে চলে যায়।
এতে চেকপোষ্ট ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসার ফোর্সদের সন্দেহ হলে তারা ওখানের চেকপোস্ট পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় চেকপোস্ট করার জন্য অটোযোগে রওয়ানা করে বাদামতলী বাজার পার হয়ে যাওয়ার পথে জোড়খালী সাকিনস্থ সবুজ সিকদার বাড়ির একটু সামনে একটি মটরসাইকেল সহ তিন জন লোকে রাস্তায় দেখতে পায়। পুলিশ দেখে দুইজন লোক তড়িঘড়ি করে মটরসাইকেলে উঠে চলে যায়। বাকী একজন লোক মটরসাইকেলে উঠতে না পেরে দৌড়ে পালানোর চেষ্ঠাকালে ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসার ফোর্স ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় উক্ত ব্যক্তিকে আটক করে।
আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে মোঃ ফিরোজ হাওলাদার ওরফে সুমন (৩৫), পিতা-মৃত আঃ বারেক হাওলাদার ওরফে মেকানিক বারেক, মাতা-আমেনা বেগম, সাং-বলইকাঠী, থানা-বাকেরগঞ্জ, জেলা-বরিশাল বলে জানায়।
আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে সে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করে এবং বাকেরগঞ্জ থানা সহ বিভিন্ন থানায় তার নামে মামলা আছে বলে জানায়। সিডিএমএস পর্যালোচনা করে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলা সহ ১০টি মামলা দেখা যায় যাহা বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন আদালতে চলমান আছে। তার বিরুদ্ধে জিআর-৩০১/২১ (গৌরনদী), জিআর-২৯৯/২১ (গৌরনদী), ধারা-৩৯৫/৩৯৭/৪১২ পেনাল কোড, জিআর-৪৪৩/২০ (বিএমপি কোতয়ালী), ধারা-৩৯৯/৪০২ পেনাল কোড, জিআর -৪৪৪/২০ এর গ্রেফতারী পরোয়ানা বাকেরগঞ্জ থানায় মুলতবী আছে। বাকেরগঞ্জ থানার সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় সে বাকেরগঞ্জ থানাসহ বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন থানা এলাকায় তার সঙ্গবদ্ধ ডাকাতদের নিয়ে ডাকাতি করে। সে একজন সঙ্গবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য । দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক থাকার পর অদ্য গ্রেফতার হয়। আটক করেছে মেহেন্দিগঞ্জ থানা পুলিশ।
জানাগেছে মেহেন্দিগনজ থানার অফিসার ইনচার্জ মো.ইয়াছিনুল হক এর নির্দেশনায় এসআই (নিঃ) মোঃ হারুন অর রশিদ সঙ্গীয় ফোর্স সহ ২৫-০৬-২০২৪খ্রি. তারিখ মেহেনিগঞ্জ থানা এলাকায় দিবাকালীন মোবাইল ডিউটি করা কালে সকাল ০৮.৩৫ ঘটিকার সময় মেহেন্দিগঞ্জ থানাধীন ১১ নং চাঁনপুর ইউনিয়নের ছাদুয়াঘাট নামকস্থানে চেকপোষ্ট বসিয়ে বিভিন্ন গাড়ি সহ মটরসাইকেল চেক করেন।
চেকপোষ্ট করাকালীন একই তারিখ ০৯.১৫ ঘটিকার সময় চাঁনপুর ইউনিয়নের বাদামতলী বাজারের দিক থেকে একটি অজ্ঞাতনামা মটরসাইকেলে ৩জন লোক চেকপোষ্টের দিকে আসতেছিল। মটর সাইকেল আরোহীরা পুলিশ দেখে মটর সাইকেল উল্টা দিকে ঘুরিয়ে চলে যায়।
এতে চেকপোষ্ট ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসার ফোর্সদের সন্দেহ হলে তারা ওখানের চেকপোস্ট পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় চেকপোস্ট করার জন্য অটোযোগে রওয়ানা করে বাদামতলী বাজার পার হয়ে যাওয়ার পথে জোড়খালী সাকিনস্থ সবুজ সিকদার বাড়ির একটু সামনে একটি মটরসাইকেল সহ তিন জন লোকে রাস্তায় দেখতে পায়। পুলিশ দেখে দুইজন লোক তড়িঘড়ি করে মটরসাইকেলে উঠে চলে যায়। বাকী একজন লোক মটরসাইকেলে উঠতে না পেরে দৌড়ে পালানোর চেষ্ঠাকালে ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসার ফোর্স ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় উক্ত ব্যক্তিকে আটক করে।
আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে মোঃ ফিরোজ হাওলাদার ওরফে সুমন (৩৫), পিতা-মৃত আঃ বারেক হাওলাদার ওরফে মেকানিক বারেক, মাতা-আমেনা বেগম, সাং-বলইকাঠী, থানা-বাকেরগঞ্জ, জেলা-বরিশাল বলে জানায়।
আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে সে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করে এবং বাকেরগঞ্জ থানা সহ বিভিন্ন থানায় তার নামে মামলা আছে বলে জানায়। সিডিএমএস পর্যালোচনা করে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলা সহ ১০টি মামলা দেখা যায় যাহা বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন আদালতে চলমান আছে। তার বিরুদ্ধে জিআর-৩০১/২১ (গৌরনদী), জিআর-২৯৯/২১ (গৌরনদী), ধারা-৩৯৫/৩৯৭/৪১২ পেনাল কোড, জিআর-৪৪৩/২০ (বিএমপি কোতয়ালী), ধারা-৩৯৯/৪০২ পেনাল কোড, জিআর -৪৪৪/২০ এর গ্রেফতারী পরোয়ানা বাকেরগঞ্জ থানায় মুলতবী আছে। বাকেরগঞ্জ থানার সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় সে বাকেরগঞ্জ থানাসহ বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন থানা এলাকায় তার সঙ্গবদ্ধ ডাকাতদের নিয়ে ডাকাতি করে। সে একজন সঙ্গবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য । দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক থাকার পর অদ্য গ্রেফতার হয়।