ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা চেকের মামলা রায় থেকে বাচাঁর জন্য কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকা আয়েশা খাতুন বাদী ও স্বাক্ষীদের নামে একাধিক মামলা করেও বাচঁতে পারিনি ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা চেকের মামলা রায় থেকে বাচাঁর জন্য কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকা আয়েশা খাতুন বাদী ও স্বাক্ষীদের নামে একাধিক মামলা করেও বাচঁতে পারিনি ।
অভিযোগ সূত্র জানা যায়, তিনি সিআইডি, পিবিআই, ডিবি, পুলিশ বিভিন্ন সংস্থা বাদী ও স্বাক্ষীদের নামে মামলা করে কোন ফল পাননি কারণ বাদী কাগজ পত্র সঠিক তথ্য প্রমান ঠিক থাকার আমলে নেই নি কোন সংস্থা এবং মহামান্য আদালত। এখানে শেষ নয় তিনি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের মসন সহ মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য কয়েকবার আপিল করেন কিন্তু হাইকোর্ট খারিজ করে দিয়েছেন বাদীর কাগজপত্র সঠিক থাকায় বাদী পক্ষে রায় দেন মহামান্য হাইকোর্ট। আজ ৩ এপ্রিল বুধবার বাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ কোট আজ মামলা আগ্রমেন্ট তারিখ ছিল হয়তোবা আগ্রোনমেন্ট শেষে রায়ের কথা ছিল কিন্তু এখন একের পর এক নাটকের মধ্যেই জজ কোর্ট থেকে সময় নিচ্ছেন কখনো নিজে অসুস্থ, কখনো ওয়ারেন্ট, ২-৩ বছর গুরিয়ে আজ আগমেন্ট তারিখ ছিল কিন্তু এখন নাকি স্বামী ফরিদ মিয়া হার্ট অ্যাটাক করেছেন বলো কোর্ট অবগত করেছেন? তার পরিবারে দাবীর ব্রেন স্টোক করেছেন, প্রকৃতপক্ষে সত্যটা কি বিষয়টি সঠিক কিনা তা খতিয়ে দেখে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি? কারণ উনি বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যক্তিবর্গ উনার নামে প্রত্যারণা চেকের মামলা করে রেখেছেন একাদিক মামলা আসমী তিনি, এমন দুর্নীতিগ্রস্ত হওয়া উনার বেতন ও পেনশন আটকে রেখেছেন শিক্ষা মন্ত্রানালয় ।
চেকের মামলার বাদী আব্দুল রহমান বলেন - তিনি কিছু দালাল মাধ্যমে কয়েকবার আমাদের শেষের কথা বলে বিভিন্ন সামাজিক সভা বসান কিন্তু সভা রায় না মেনে মামলা চালান এবং আমাদের নামে মিথ্যা মামলা করেন অত:পর তিনি কোন রেহাই পাননি এখন মামলা রায় পর্যায়ে এখন তার পরিবার লোকজন সহ তিনি গা ডাকা দিয়েছেন। তিনি বলেন এই মহিলা বিশ্ব প্রত্যারক কসবার সাধারণ মানুষের সাথে প্রত্যারণা করে কুমিল্লা একাধিক বহুতলা ভবন নির্মান করেছেন। তার সর্বোচ্চ শাস্তি কামনা করছি।
চিত্র: আয়েশা খাতুনের বিভিন্ন সময়ে জেল হাজত কাস্টস্টোরি তে বন্ধি ছিলেন প্রমাণ্য চিত্র তুলে ধরা হল।