চট্টগ্রাম নগরীতে ২৬ মে রবিবার থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ৯ নাম্বার সতর্ক সংকেত জারি রয়েছে। রবিবার মধ্যরাত হতে সোমবার সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত হালকা থেকে ভারী বর্ষণে নগরীতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। নগরীর খাল গুলো পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে উপচেপড়ছে সড়কে।
চট্টগ্রাম নগরীতে ২৬ মে রবিবার থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ৯ নাম্বার সতর্ক সংকেত জারি রয়েছে। রবিবার মধ্যরাত হতে সোমবার সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত হালকা থেকে ভারী বর্ষণে নগরীতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। নগরীর খাল গুলো পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে উপচেপড়ছে সড়কে।
২৭ মে সোমবার নগরীর একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সড়কে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় হাঁটু থেকে কোমড় পরিমাণ পানি।বহদ্দারহাট, মুরাদপুর,শুলক বহর, বাদুরতলা , কাতালগঞ্জ, কাপাসগোলা ও চকবাজার কাঁচা বাজার বালি আর্কেড শপিংমলের সড়কে জলাবদ্ধতার কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ ও পথচারীরা।
আশেপাশের প্রায় দোকানে ঢুকে পরেছে বৃষ্টির ময়লা পানি।এসময় স্থানীয় এলাকাবাসী ও পথচারীরা অভিযোগ করে বলেন চসিক ও নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের ধীরগতির,অপরিকল্পিত উন্নয়ন ও সংস্কার কর্মকাণ্ডের ফলে এই জনদুর্ভোগের সৃষ্টি। অপরদিকে চকবাজার ১৭ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম বাকলিয়ার বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সড়ক ও মাঠে পানিতে সয়লাব।এইসব বিদ্যালয়ের সড়ক মৌসুমের হালকা বৃষ্টি, জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায়।বর্ষা মৌসুমে সম্পূর্ণ পানিতে নিমজ্জিত থাকে বিদ্যালয়ের সড়কটি। বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের নিচ তলার শ্রেণীকক্ষ সম্পূর্ণ পানিতে তলিয়ে যায়।
এই বিষয়ে বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মাঈনউদ্দিন জানান এই সড়কের সংস্কারের বিষয়ে স্থানীয় কমিশনার হতে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও অদ্যাবধি কোন প্রতিকার পাননি।। পাশাপাশি তিনকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,হাঁটু হতে কোমড় পানি মাড়িয়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করতে হয়।