তীব্র খরতাপে কাঁপছে সারাদেশ বৈশাখের শুরু থেকেই। সারাদেশ জুড়ে প্রচন্ড তাপদাহ। তাপমাত্রা ৩৭-৪২ ডিগ্রির মাঝে ওঠানামা করছে। জনজীবনে নেমে এসেছে অসহনীয় দুর্ভোগ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে প্রখর সূর্যের খরতাপে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে প্রাত্যহিক কর্মকান্ড। অফিস আদালত, স্কুল কলেজ, হাসপাতাল, নির্মাণ কাজ সবকিছুই চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ, রিকশা চালক,পথ শিশু, হকার, ফেরিওয়ালাদের জীবনে যেনে নেমে এসেছে আগ্নেয়গিরির এক মহা প্রলয়।
তীব্র খরতাপে কাঁপছে সারাদেশ বৈশাখের শুরু থেকেই। সারাদেশ জুড়ে প্রচন্ড তাপদাহ। তাপমাত্রা ৩৭-৪২ ডিগ্রির মাঝে ওঠানামা করছে। জনজীবনে নেমে এসেছে অসহনীয় দুর্ভোগ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে প্রখর সূর্যের খরতাপে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে প্রাত্যহিক কর্মকান্ড। অফিস আদালত, স্কুল কলেজ, হাসপাতাল, নির্মাণ কাজ সবকিছুই চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ, রিকশা চালক,পথ শিশু, হকার, ফেরিওয়ালাদের জীবনে যেনে নেমে এসেছে আগ্নেয়গিরির এক মহা প্রলয়।
সূর্যের কাঠফাটা রোদে জীবিকার তাগিদে খেটে খাওয়া জনগোষ্ঠী। দূর্বল ও অপুষ্ট শরীরে রৌদ্রদগ্ধ পরিশ্রমে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন তারা। জ্বর-ঠান্ডা-কাশি, পেটের পীড়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, পানিশূণ্যতা, হিটস্ট্রোকের মত জটিল সমস্যার স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন তারা।এই তাপদাহ মানব শরীরের উপযোগী নয়। এতে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন বিপর্যস্ত হচ্ছে। কিন্তু চলমান জীবনের গতিশীলতা স্বাভাবিক রাখতে ও জীবন যুদ্ধে টিকে থাকতে দুর্বিষহ যন্ত্রণা সহ্য করতে হচ্ছে। যুগ যুগ ধরেই প্রতিকূল পরিবেশের সাথে যুদ্ধ করেই বিজয়ী হয়েছে মানুষ। তীব্র তাপদাহে সমস্যার মাঝে বিদুৎবিভ্রাট মানুষের কষ্টের মাত্রা আরো একদাপ এগিয়ে দিল। সাথে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের, কাকারা ডুলহাজারা,খুটাখালি,কৈয়ারবিল,সুরাজপুর মানিকপুরের অধিকাংশ জায়গাতে গভীর নলকুপের পানির সংকট দেখা দিচ্ছে।
তামাক চাষে বনভূমি ধ্বংস এবং জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণেই এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়। মানবজাতির অপরিনামদর্শীতার প্রতিশোধ প্রকৃতি নিজের মত করেই নিচ্ছে। আসুন সবুজে বাঁচি, দ্রুত বনায়নের কাজ শুরু করে। সেই সাথে প্রকৃতি বান্ধব জীবনযাপনে অভ্যস্ত হই।সে পর্যন্ত নিজেকে ও নিজের চারপাশের মানুষ এবং পরিবেশকে সুস্হ ও স্বাভাবিক রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।