সারাদেশে তীব্র তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে জনজীবন চরম বিপর্যস্ত। চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বোরো মৌসুমের ধান, বিভিন্ন ধরণের ফল-ফলাদি সেই সাথে হাঁসফাঁস করছে প্রাণিকূল। ঠিক সেই সময়ে রংপুরের পীরগাছার স্থানীয় ওলামা মাসায়েকগণ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামায আদায়ের আয়োজন করেন।
সারাদেশে তীব্র তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে জনজীবন চরম বিপর্যস্ত। চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বোরো মৌসুমের ধান, বিভিন্ন ধরণের ফল-ফলাদি সেই সাথে হাঁসফাঁস করছে প্রাণিকূল। ঠিক সেই সময়ে রংপুরের পীরগাছার স্থানীয় ওলামা মাসায়েকগণ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামায আদায়ের আয়োজন করেন।
আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে পীরগাছা ইউনিয়নের পবিত্রঝাড় ফাজিল মাদরাসা মাঠে নামাযের ইমামতি করেন আল ফোরকান ক্যাডেট মাদরাসার অধ্যক্ষ মাও. মোস্তাক আহমেদ। পারুল ইউনিয়নের দেউতি পুরাতন মাঠে ইমামতি করেন মেকুড়া ফাজিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাও. আফজালুল হক তুফানি। কৈকুড়ী ইউনিয়নে নামাজের ইমামতি করেন চৌধুরাণী জামে মসজিদের খতিব মাও. মাসুদ রানা। কান্দি ইউনিয়নে নামাজের ইমামতি করেন মাও. ক্বারী শফিউল আলম।
তাম্বুলপুর ইউনিয়নে ইমামতি করেন মাও. সাইফুল ইসলাম। ছাওলা ইউনিয়নে ইমামতি করেন পাওটানা ফাজিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাও. আব্দুস সালাম মন্ডল। ইটাকুমারী ইউনিয়নে নামাজের ইমামতি করেন মাও. আবদুর রাজ্জাক। অন্নদানগর ইউনিয়নের সাতদরগা সত্যপীর ঈদগাহ মাঠে নামাযের ইমামতি করেন মাও. মশিউর রহমান এবং কল্যাণী ইউনিয়নে মাও. আব্দুল কাদের ইসতিসকার নামাযের ইমামতি করেন।
নামাযে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন এবং দীর্ঘসময় বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিবৃন্দ।