আসন্ন ফরিদপুর উপজেলা নির্বাচনে ফরিদপুর সদরের ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে ইতিমধ্যে ফরিদপুরে আনাচে-কানাচে একটি নাম উচ্চারিত হচ্ছে আলমগীর ফকির। ফরিদপুরের ভোট রাজনীতিতে চরাঞ্চলের ভুমিকা রয়েছে ৷
আসন্ন ফরিদপুর উপজেলা নির্বাচনে ফরিদপুর সদরের ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে ইতিমধ্যে ফরিদপুরে আনাচে-কানাচে একটি নাম উচ্চারিত হচ্ছে আলমগীর ফকির। ফরিদপুরের ভোট রাজনীতিতে চরাঞ্চলের ভুমিকা রয়েছে ৷
চরমাধবদিয়া ইউনিয়ন, নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন, ডিগ্রীরচর ইউনিয়ন, আলিয়াবাদ ইউনিয়ন, ফরিদপুর সদর থেকে পদ্মা নদীর এপার ওপার দুর্গম জনপথ হিসেবে সর্বজন পরিচিত । এই জনপদের মানুষের জীবনযাপন নানা প্রাকৃতিক লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, নদী ভাঙ্গন, খরা, বন্যা, ভূমিধস নানা দুর্যোগ মোকাবেলা করে চরাঞ্চলের মানুষ জীবন সংগ্রামে পথ চলে। এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের বান্ধব হিসেবে যিনি কাজ করে গেছেন, তিনি মরহুম হাবিবুর রহমান ফকির । যখন এই জনপদে কেউ জয় বাংলা বা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সাহস পেত না পথ হাটার । সেই সময়ে যে কয়জন রাজনৈতিক জীবন বাজি রেখে এখানে মানুষের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ভাবধারা সাহসের সাথে ছড়িয়ে গেছেন মরহুম হাবিবুর রহমান ফকির।
তার এই ধারায় নানা ষড়যন্ত্র লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তারই পুত্র ডিগ্রীরচর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দুই দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে চলাঞ্চলের মানুষের আশার আলো হিসেবে হয়ে উঠতে পারেন যিনি তিনিও মরহুম হাবিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র যুবলীগ নেতা ও ব্যবসায়ী আলমগীর ফকির।
এ ব্যাপারে আলমগীর ফকির বলেন, আমার বাপেও মানুষের জন্য কাজ করে গেছে আমাদেরকেও মানুষের জন্য কাজ করার সাহস দিয়ে গেছে । আমরা হামলা-মামলা জুলুম, নির্যাতন কম সহ্য করছি না তারপরও মানুষের ভালোবাসার কারণেই আমার ভাই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে । সেই মানুষই আমাকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হবার জন্য বারবার অনুরোধ করছে। বিষয়টি আমি অনুধাবন করছি ,আমার স্বজন বান্ধব আত্মীয়-স্বজন সকলের সাথে আলোচনার প্রেক্ষিতে সম্ভব হলে আমি প্রার্থিতা করব। ফরিদপুরের ১২ ইউনিয়ন ও পৌরসভার ২৭ টি ওয়ার্ডের সকল মানুষের দোয়া আশীর্বাদ ও সমর্থন প্রত্যাশা করছি।