ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় প্রতিটি গ্রাহকের মোবাইলে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার পরও বারবার মেসেজ পাঠানো হচ্ছে। এতে বিরক্তিকর অবস্থায় পরেছেন পল্লী বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী গ্রাহকেরা। ইতিপূর্বে প্রতিটি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকলেও অজ্ঞাত কারণে মোবাইল ফোনে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের জন্য আবারো তাগিদ দিয়ে হয়রানি করছেন। লিখিত মেসেজে নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও সেখানে পরিশোধের কথা উল্লেখ করা আছে ২০২৩ সাল।
ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় প্রতিটি গ্রাহকের মোবাইলে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার পরও বারবার মেসেজ পাঠানো হচ্ছে। এতে বিরক্তিকর অবস্থায় পরেছেন পল্লী বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী গ্রাহকেরা। ইতিপূর্বে প্রতিটি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকলেও অজ্ঞাত কারণে মোবাইল ফোনে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের জন্য আবারো তাগিদ দিয়ে হয়রানি করছেন। লিখিত মেসেজে নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও সেখানে পরিশোধের কথা উল্লেখ করা আছে ২০২৩ সাল।
গ্রাহকদের অভিযোগ আমরা প্রতিনিয়ত বিল পরিশোধ করি, তারপরেও কেন মেসেজ আসবে? হরিপুর বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করা হলে বলেছেন আপনার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের কাগজ নিয়ে অফিসে আসেন ।গ্রাহকদের মেসেজ দিয়ে হয়রানির অভিযোগ বিষয়ে উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের জুনিয়র ইন্জিনিয়ার মোহাম্মদ শামীমকে জিজ্ঞেস করা হলে, তিনি জানান আমাদের কাছেও অভিযোগ আসছে। বিষয়টি ঠাকুরগাঁও হেড অফিস থেকে আসে। আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবো।
এজিএম হরিপুর বলেছেন,সার্ভার সমস্যা। আপনি বিল পেপারে যা আছে সেটা অনুসরণ করুন।তাছাড়াও গ্রাহকেরা বিকাশের দোকানে এজেন্টদের সাথে বাকবিতন্ড করে বলেন আমরা আপনাকে বিদ্যুৎ বিল দিয়েছিলাম আপনি কেন বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেননি আর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করলে কেন আমাদের মোবাইলে বকেয়া মেসেজ আসবে।গ্ৰাহকদের অভিযোগ মেসেজ দিয়ে হয়রানি বন্ধ না হলে আমরা বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও কর্মসূচীর আন্দোলন করবো।