মৌলভীবাজারের সমশেরনগর রোডে অবস্থিত বায়তুর পর আল রব্বানী জামে মসেিদর ইমাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান বকুলকে মারধর ও মসজিদের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার হুমকির ঘটনায় বকস মো. রাসেদ আহমদ সাদতসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩জনের নামে মৌলভীবাজার সদর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ইমাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান বকুল।
মৌলভীবাজার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত বকস মো. রাসেদ আহমদ সাদত সহ অজ্ঞাত আরও ২/৩জন মিলে দীর্ঘ দিন ধরে মসজিদের বিভিন্ন রকম ক্ষতি করার জন লিপ্ত রয়েছেন। মসজিদের ইমাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান বকুল এসব ঘটনার প্রতিবাদ করে আসছিলেন। ইমামের প্রতিবাদী ভূমিকার কারণে মসজিদের কোন ক্ষতি করতে না পেরে ইমামের সঙ্গে ব্যক্তিগত শএুতা শুরু করেন অভিযুক্ত রাসেদ আহমদ সাদত। তিনি ইমামকে বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি হুমকি থামকি দিয়ে আসছিলেন।
কোন উপায় না পেয়ে ইমাম এ ঘটনা স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে অবহিত করেন। এর পরও কোন প্রতিকার পাননি। এমন অবস্থায় গত ১৬ মে বিকেল সাড়ে ৫টায় অভিযুক্ত মো. রাসেদ আহমদ সাদত সঙ্গীয় ২/৩জকে নিয়ে মসজিদের ইমাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান বকুলকে মসজিদের ২য় তলায় ডেকে নিয়ে মসজিদের চাকরি ছেড়ে দিতে চাপ প্রয়োগ করেন। এসময় ইমাম চাকরি ছাকরি ছাড়তে অপরাগতা প্রকাশ করলে রাসেদ আহমদ সাদত ইমামকে কিল ঘুষি মেরে আহত করে।
এক পর্যায়ে চাকু বের করে আমাকে প্রাণে মারার ভয়ভীতি দেখিয়ে ছাকরি ছেড়ে দিতে বলে। চাকরি না ছাড়লে আমাকে খুন করার হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক তারা ২টি টাইপিং করা কাগজে ইমামের স্বাক্ষর নিয়ে নেয়। এ ঘটনায় মসজিদের মুসল্লীদের পক্ষ থেকে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।উল্লেখ্য, বায়তুর রব আল রব্বানী জামে মসেিদর ইমাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান বকুল গত ১০ বছর ধরে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করে