চাটখিল উপজেলা প্রতিনিধি, নোয়াখালী
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমানের ভ্রাম্যমান আদালত গত শনিবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালনা করেন।অভিযানকালে উপজেলার সোনাচাকা বাজারে দ্রব্যের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বাড়তি মূল্য রাখার দায়ে ৩ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। পাশাপাশি খাল থেকে ভেসাল জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :
তার প্রতিষ্ঠিত বাগে ইব্রাহিম দারুল আযহা মাদ্রাসা এলাকার মধ্যে এইসব খাবার প্রস্তুত করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় লোকজন ও সেচ্ছাসেবীদের সহযোগিতায় কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছানো হয় এসব খাবার। মো:ইউসুফ এর ছোট ভাই মো:কাজল আহমেদ জানান, চলমান বন্যায় যখন সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছেন।
এসময় তিনি পরবর্তীতে খালে বেয়াল জাল পাওয়া গেলে জেল-জরিমানা করা হবে বলে ঘোষণা দেন। আদালত সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতের উপজেলা প্রশাসন তথ্য পেয়ে শনিবার (২৪ আগস্ট) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলায় সাহাপুর, সোমপাড়া, খিলপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে বিভিন্ন স্থানের ১৭টি বেয়াল জাল সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন পরকোট দশ ঘরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দলীয় নেতাকর্মী এবং সহ স্থানীয় লোকজনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন,তার বক্তব্যে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ একটি চোরের দল তারা জাতীয় সংসদ,উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ,স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি সহ সকল নির্বাচনে ভোট চুরি করেছে, ব্যালেট পেপার জালিয়াতির মাধ্যমে দিনের ভোট রাতে করে গত ১৫-১৬ বছর ধরে অপশাসন এবং লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে এবং খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়, চাটখিল পৌরসভা সহ ৯টি ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। সড়ক ও জনপদের চাটখিল-সোনাইমুড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যতিত প্রায় সকল সড়কে পানি উঠে গেছে। অনেকের ঘরে এক-দুই ফুট পানি উঠেছে। এরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছে। স্থানীয়রা তাদের কে সহযোগিতা করছে।
এতে করে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আরো ২/৩দিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চাটখিল ও সোনাইমুড়ী পৌরসভা সহ দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়েন গ্রামীন সড়কগুলো পানির নিচে তলিয়ে গেছে। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ডুবে গেছে।
কেউ কেউ সমন্বয়ক পরিচয়ে পূর্বের রাজনৈতিক হিসাব নিষ্পত্তি করতে শুরু করেছে।আবার তাদের কথার বাহিরে গেলে সাধারন ছাত্রদেরকে থানা পোড়ার মামলায় নাম ঢুকিয়ে দেওয়ার ভয়ভীতিসহ হুমকি-ধমকি দিচ্ছে বলে বহু শিক্ষার্থী জানায়।