নকলা উপজেলা প্রতিনিধি (শেরপুর )
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলা যুব ফোরামের আহ্বায়ক মোঃ নুর হোসেনের নেতৃত্বে যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ ইউএনও’র অফিস কক্ষে গিয়ে তাঁর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলেদেন।এসময় সুইস এজেন্সী ফর ডেভেলপমেন্ট এন্ড কো-অপারেশন (এসডিসি)-এর অর্থায়নে পরিচালিত আস্থা প্রকল্পের স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির শেরপুর ডিস্ট্রিক্ট কো-অর্ডিনেটর ফিরোজ আহমেদ, আস্থা প্রকল্পের ফিল্ড অফিসার সাইকা উম্মাশীহ্, নকলা প্রেস ক্লাবের সদস্য ও আস্থা প্রকল্পের যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল হাসান সাফিত, সদস্য তরুন সাংবাদিক হাসান মিয়া ও গোলাম আহমেদ লিমন এবং নকলা প্রেস ক্লাবের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মৃত ছুফেতুল্লার স্ত্রী এর নাম পরিবর্তন করে মাহমুদা বেগম নামে আরেকজনের নামে সেই ভাতা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়। উপজেলার ৬নং পাঠাকাটা ইউনিয়নের জাঙ্গীরাড় পাড় গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে।জানা যায়, প্রায় ২০ বছর আগে মোছাঃ রাবেয়া এর স্বামী ছুফেতুল্লাহ মারা যান।
তিনি “গ্রেড ০৪-০৯” ক্যাটাগরিতে শুদ্ধাচার পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন।এ উপলক্ষে সোমবার দুপুরের দিকে শেরপুর জেলা প্রশাসক কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মনিরুল হাসান-এঁর সভাপতিত্বে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০২৩-২৪ প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়
তার মৃত্যুতে যেন কলা গাছের ভেলায় ভেসে গেলো এক হাফেজ হওয়ার স্বপ্ন।নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুরের দিকে রিফাত বন্যার পানিতে কলাগাছের ভেলা দিয়ে খেলতে যায়। কয়েক ঘন্টা অতিবাহিত হলেও সে আর ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন সম্ভাব্য জায়গায় তাকে খোঁজাখুঁজির পাশাপাশি এলাকাবসীকে জানান দেন। এক পর্যায়ে গভীর গর্তের (কুড়ের) পাশে রিফাতের জুতা পড়ে থাকতে দেখে সন্দেহ হলে সবাই কুড়ের পানিতে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে রাত ৯টার দিকে স্থানীয়রা পানির নিচ থেকে রিফাতের মরদেহ উদ্ধার করেন।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দুপুরের দিকে তামান্নাকে ঘরে রেখে পরিবারের লোকজন কাজে ব্যস্ত থাকেন। তামান্না সবার অজান্তে ঘর থেকে বেড় হয়ে বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে তলিয়ে যায়। হঠাৎ তার কথা মনে হলে তাকে না পেয়ে সম্ভাব্য জায়গায় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া উম্মুল বানিন-এঁর সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ.কে.এম মাহবুবুল আলম সোহাগ ও ভাইস চেয়ারম্যান আবু হামযা কনক বক্তব্য রাখেন।উপজেলা যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নানের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা পরিষদের সদস্য ছানোয়ার হোসেন ও বানেশ্বরদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ার মহব্বত প্রমুখ।
ইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (কেন্দ্র সচিব) সরকারি হাজী জালমামুদ কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুল বার্সেদ জানান, উপজেলায় একটি কেন্দ্রে (৬০৮) বাংলা প্রথম পত্রের (কোড ১০১) এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলো ৫৬২ জন, এর মধ্যে অনুপস্থিত ৮ জন এবং একটি ভ্যানুতে (৫৬০১৪) বাংলা-২ (কোড ২১৮২১) বিএমটি পরীক্ষার্থী ছিলো ২৪১ জন, এর মধ্যে ৯ জন অনুপস্থিত ছিলো। তিনি আরো জানান, এইচএসসি ও বিএমটি পরীক্ষায় ২টি কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করেছে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শ্রক্রবার (২১ জুন) সকালে সঠিক ঠিকানার পরিচয় পেয়ে কুমিল্লা জেলা থেকে শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় মেজো ছেলের বউ এবং নাতি এসেছে। এদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী বৃদ্ধ বয়সে আদরের মৃত মেজো ছেলেকে না পেলেও এদের পেয়ে খুব খুশি হয়েছেন।