মৌলভীবাজার
মৌলভীবাজারের সদর উপজেলা প্রতিনিধি
বেলা বাড়ার সাথে সাথে তারা এক দফা দাবি এবং ভিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বেলা ১২ টার দিকে কোর্ট পয়েন্ট অতিক্রম করেন। ঐ সময়ে আনদোলনকারিরা সাকুরা মার্কেট এর সামনে আসলে তাদের পুলিশি বাধার মুখে পরতে হয়। পরে পুলিশের কর্মকরতা রা তাদের সুন্দর এবং শান্ত ভাবে মিছিল করার কথা বলেন।
রোববার (২৮ জুলাই) সকালে খলিলপুর ইউনিয়নের কমুদপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহতরা হলে রুমান মিয়া (২৫) ও রেদুয়ান আহমদ (২৮) ।
মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নে অভিযান পরিচালনা করে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে মৌলভীবাজার শহরে হেলমেট ও কাগজ বিহীন মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
স্থানীয়রা জানান আজ সকালে আজিজুল বরাক নদীতে সাকু পাড় হতে গিয়ে পড়ে যায় তখন স্থানীয় লোকজন খোঁজাখোজি করলে তার কোন সন্ধান পাওয়া যায় না পরে ডুবুরিয়া দল এসে উদ্ধার কাজ চালালে দুপুরের দিকে তার মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
শহরের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র খাল কোদালি ছড়া। অন্তত আড়াই কিলোমিটার এর এই ছড়া হয়ে পুরো শহরের পানি কাইঞ্জার হাওর হয়ে হাইল হাওরে পড়ে। দীর্ঘদিন খনন না হওয়ায় শতাব্দীর প্রাচীন এই ছড়া ভরাট ও দখল হয়ে যাওয়ায় প্রতিবছর বর্ষা এলেই শহরের অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন থাকতো। এমনকি ভারী বৃষ্টিপাত হলে শহরের বড় অংশে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হত।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড পানিতে তলিয়ে গেছে। মনুমুখ ইউনিয়নেরও কয়েকটি ওয়ার্ডে পানি বেড়ে বন্যা হয়েছে। ঈদের দিন নামাজ ঈদগাহে গিয়ে আদায় করতে পারেননি নিম্নাঞ্চলের মানুষ। পশু কোরবানি দিতে গিয়ে পড়ছেন বিড়ম্বনায়। চারদিকে পানি থাকায় ও অঝোর ধারায় বৃষ্টিপাত হওয়ায় এ সমস্যায় পড়েন মানুষ। বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করায় আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন অনেকে। কুশিয়ারা নদীর পানি বেড়ে রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ ও ফহেতপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ৯টা সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই নদীর সিলেট পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
সূত্র বলছে, পিতা রামরূপ ভাসপর ও মাতা লিলিয়া ভাসপর এর ছেলে কুমিল্লায় জন্ম নেয়া জসিম ভাসপর ২০০৯ সালে মামা মুন্নার মৌলভীবাজার বাসায় আসে। ২০১০ সালের শেষের দিকে জসিম নাম পরির্বতন করে নাম রাখা হয় প্রদীপ। মৌলভীবাজার পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেখিয়ে নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোট তুলে হয়ে যায় পৌরসভার ভোটার। সেই ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরকারি চাকরির আবেদন করলে তার চাকরি হয় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে। মৌলভীবাজার থেকে যোগদান করেন কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। চাকরির এক বছর নিয়মিত মৌলভীবাজার থেকে যাতায়াত করলেও পরের বছর থেকে মাসে ১৫ দিনে একদিন কর্মক্ষেত্রে যান এবং ১৫ দিনের স্বাক্ষর এক দিনে করেন।