ডামুডা,শরিয়তপুর
শরীয়তপুর জেলা প্রতিনিধি
তারা জানিয়েছেন,নির্বাচনে পরাজিত প্রতিপক্ষ ও কতৃপয় ব্যাক্তির তাদের স্বার্থ হাসিল করতে না পেরে বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচার করে জেবুলে জনপ্রিয়তা ও সুনাম নষ্ট করতে চাচ্ছে। মসজিদ কমিটির সহ সভাপতি বলেন,জেবুল মেম্বারের নামে এতিমখানার মাছ বিক্রির যে মিথ্যা গুজব ছড়িয়েছে তা সত্য না। আমাদের মসজিদের পুকুরের মাছ আমরা কমিটির সিদ্ধান্ত মতে ধরে বাজারে বিক্রি করছি।
জানা যায়, বাংলাদেশে রাসেলস ভাইপার সাপ বিলুপ্ত ঘোষণা করার পরে ২০২০ সালের ১০ জুলাই শরীয়তপুরের পদ্মা ও মেঘনা বেষ্টিত চরাঞ্চল কাঁচিকাঁটা ইউনিয়নের মাথাভাঙা গ্রামের এক জেলের মাছ ধরার ফাঁদে সর্বপ্রথম রাসেলস ভাইপার সাপ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পরে সাপটি স্থানীয় সাপুড়ে মিনু ঢালী সংরক্ষণ করে রাখার কয়েক দিনের মধ্যে চট্টগ্রামের ভেনম রিসার্চ সেন্টার কর্তৃপক্ষ এসে সাপটি গবেষণার কাজে ব্যবহারের জন্য নিয়ে যায়। এরপর জেলায় কয়েক বছর রাসেলস ভাইপার সাপের দেখা না মিললেও গত দেড় মাসে সখিপুরের চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিনই একাধিক স্থানে দেখা মিলছে বিষধর এই সাপটির। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির প্রকল্পের ভেনম রিসার্চ সেন্টারের তথ্য মতে, বর্তমানে দেশের ২৭টি জেলায় রাসেলস ভাইপার সাপ রয়েছে। সরকারি হিসেব মতে ২৭ জেলায় রাসেলস ভাইপার সাপ থাকলেও উদ্ধার হওয়ার প্রাপ্ত সংখ্যার হিসেব অনুযায়ী সংখ্যার পরিমাণ একটু বেশিই যেন শরীয়তপুরে।
জান শরীফ শাহ সুরেশ্বরী নামে এক সুফি সাধকের প্রতিষ্ঠিত সুরেশ্বর পাক দরবার শরীফের কয়েক লাখ ভক্ত ও অনুরাগী রয়েছেন সারা দেশে। সুরেশ্বরী দরবার শরীফের এসব ভক্ত ও অনুরাগীরা ১৯২৮ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে বাংলাদেশের একদিন আগেই ঈদুল আযহা পালন করেন। এর মধ্যে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর, কেদারপুর, চাকধ, চন্ডিপুর ও ভেদরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ দারাগড়সহ ৩০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে আজ (১৬ জুন) পবিত্র ঈদুল আযহা পালন করছেন। প্রতি বছরের মতো এ বছরও সুরেশ্বর দরবার শরীফে একই সময়ে পৃথক মাঠে ঈদুল আযহার নামাজের দুইটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (১৬ জুন) সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিতব্য ঈদুল আযহার নামাজের ইমামতি করবেন সুরেশ্বর দরবার শরীফের গদীনসীন পীর শাহ সুফি সৈয়দ বেলাল নূরী আল সুরেশ্বরী ও মাওলানা মো. জুলহাস উদ্দিন।
রেস্টুরেন্টগুলো সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্বিঘে চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ।রেস্টুরেন্টগুলোর ভিতরে গোপন কক্ষ রাখা হয়েছে। যেগুলো রেস্টুরেন্টে আসা প্রেমিক যুগলদের অসামাজিক কার্যকলাপের জন্য ঘন্টা বিনিময়ে ভাড়া দেয়া হয়। কক্ষের ভিতরে রয়েছে লাল ও সবুজ বাতির ব্যবস্থা। যা বিশেষ সময়ে জ্বালিয়ে ভিতরে থাকা প্রেমিক যুগলদের সাবধান করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।