নিজেদের প্রতিষ্ঠানে কোনো শহীদ মিনার না থাকায় জাতীয় শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এসব শিক্ষার্থীকে যেতে হয়েছে নিকটবর্তী শহীদ মিনারে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে।বদলগাছী উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, বদলগাছী উপজেলায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও মাদ্রাসা,ও প্রি-ক্যাডেট মিলে মোট ২১২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও প্রি-ক্যাডেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৫৯টি এবং নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান আছে ৩৬ টি এবং মাদ্রাসা রয়েছে ১৭ টি। উপজেলার গোড়শাহী জুনিয়র হাইস্কুলের শিক্ষার্থী নিশান হোসেন বলেন, আমাদের স্কুলে শহীদ মিনার নেই। তাই খুব খারাপ লাগে।। আমরা কাপড়ের তৈরি শহীদ মিনার বানিয়ে তাতে ফুল দেই।
নিজেদের প্রতিষ্ঠানে কোনো শহীদ মিনার না থাকায় জাতীয় শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এসব শিক্ষার্থীকে যেতে হয়েছে নিকটবর্তী শহীদ মিনারে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে।বদলগাছী উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, বদলগাছী উপজেলায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও মাদ্রাসা,ও প্রি-ক্যাডেট মিলে মোট ২১২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও প্রি-ক্যাডেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৫৯টি এবং নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান আছে ৩৬ টি এবং মাদ্রাসা রয়েছে ১৭ টি। উপজেলার গোড়শাহী জুনিয়র হাইস্কুলের শিক্ষার্থী নিশান হোসেন বলেন, আমাদের স্কুলে শহীদ মিনার নেই। তাই খুব খারাপ লাগে।। আমরা কাপড়ের তৈরি শহীদ মিনার বানিয়ে তাতে ফুল দেই।
উপজেলার একাডেমিক সুপারভাইজার অঞ্জন কুন্ডু বলেন, উপজেলায় বেশিরভাগ মাধ্যমিকে শহীদ মিনার নেই। ১৭টি মাদ্রাসার মধ্যে একটিতেও শহীদ মিনার নেই। ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারে না। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি দেওয়ার পরেও তারা কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
বদলগাছী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৩৩টি, এর মধ্যে ৯৮টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার আছে। এ ছাড়া প্রি-ক্যাডেট বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬টি। সব মিলিয়ে ১৫৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬১টিতে কোনো শহীদ মিনার নেই। বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণে সরকারি নির্দেশনা থাকলেও কোনো বরাদ্দ নেই। এটি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি স্থানীয়ভাবে ফান্ড সংগ্রহ করে নির্মাণ করতে পারেন। ভাষাশহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে শহীদ মিনার নির্মাণে সরকারি-বেসরকারিভাবে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।