যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে র‌্যাবিক্স ভিপি ভ্যাকসিন সংকট

এসএম মিরাজুল কবীর টিটো প্রকাশিত: ৩০ জুলাই , ২০২৪ ১৮:১৩ আপডেট: ৩০ জুলাই , ২০২৪ ১৮:১৩ পিএম
যশোর   ২৫০   শয্যা   বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে র‌্যাবিক্স ভিপি ভ্যাকসিন সংকট
হাসপাতালের টিকা কেন্দ্রের এমটিপিপি আই ইনচার্জ নুরুল হক জানান, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ জন কুকুরে বা বিড়ালে কামড়ানো রোগী র‌্যাবিক্স ভ্যাকসিন দিতে হাসপাতালে আসে। মাসে এ ভ্যাকসিনে চাহিদা থাকে সাড়ে ৪শ থেকে সাড়ে ৫শ। কিন্তু হাসপাতাল থেকে তারা পায় ৪শ ভ্যাকসিন।যা চাহিদার চেয়ে কম। সেটা ১৫ দিন আগে শেষ হয়ে গেছে।

২৫০   শয্যা   বিশিষ্ট   জেনারেল   হাসপাতালে র‌্যাবিক্স   ভিপি   ভ্যাকসিন   সংকট   দেখা   দিয়েছে।কুকুরে   বা   বিড়ালে  কামড়ানো   রোগীকে   বাইরের থেকে এ ভ্যাকসিন কিনে শরীরে পুশ করতে হচ্ছে বলে জানা   গেছে।   তবে   হাসপাতাল  কর্তৃপক্ষ   জানান টিকা   ভ্যাকসিন   সংকট   দুর   হতে   একমাস   সময় লাগবে।

হাসপাতালের   টিকা   কেন্দ্রের   এমটিপিপি   আই ইনচার্জ নুরুল হক জানান, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ জন কুকুরে বা বিড়ালে কামড়ানো রোগী র‌্যাবিক্স ভ্যাকসিন   দিতে   হাসপাতালে   আসে।   মাসে   এ ভ্যাকসিনে   চাহিদা   থাকে   সাড়ে   ৪শ   থেকে  সাড়ে ৫শ। কিন্তু হাসপাতাল থেকে তারা পায় ৪শ ভ্যাকসিন।যা চাহিদার চেয়ে কম। সেটা ১৫ দিন আগে শেষ হয়ে   গেছে। 

 এ   কারনে   রোগীরা   পড়েছে   সমস্যায় রোগীকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে টিকিট কেটে ডাক্তার   দিয়ে   ভ্যাকসিনের   নাম   লিখে   বাইরে   থেকে কিনে শরীরে পুশ করতে হচ্ছে। উপশহরের লুনা খাতুন  নামে   এক   মহিলা   জানান   তার   মেয়েকে   বিড়ালে কামড়ায়।   তিনি   জরুরী   বিভাগে   টিকিট   কেটে ডাক্তার দেখালে ভ্যাকসিনের নাম লিখে দেন।

সেটা বাইরের থেকে কিনে এনে তার মেয়ের শরীরে পুশ করতে হয়   বলে   জানান।   একই   কথা   জানান   সবল   হোসেন (২০)   আরেক   যুবক।   তাকেও   বিড়ালে   কামড়ায়।   সে হাসপাতালের   টিকা   কেন্দ্রে   টিকা   দিতে   গিয়ে জানতে   পারে   ভ্যাকসিন   সংকট। সেখানকার দায়িত্বরত   সেবিকাদের   পরামর্শে   বাইরের   থেকে ভ্যাকসিন কিনে শরীরে পুশ করে।

ভ্যাকসিন সংকট থাকায়   অনেক   রোগীকে   বাইরের   থেকে   ভ্যাকসিন কিনে শরীরে পুশ করতে হচ্ছে।হাসপাতালের  তত্তাবধায়ক   ডাক্তার   হারুন   অর   রশীদ জানান,   ঢাকায়   স্বাস্থ্য   অধিদপ্তরে   র‌্যাবিক্স ভ্যাকসিনের   চাহিদা পাঠানো হয়েছে। দেশের যে পরিস্থিতি   ভ্যাকসিন   আসতে   এক   মাস   সময় লাগবে।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo