সরকার কখনও গণমাধ্যম ও মুক্তমতের বিরুদ্ধে নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ এ আরাফাত। সচিবালয়ে আজ বুধবার দুপুরে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সরকার কখনও গণমাধ্যম ও মুক্তমতের বিরুদ্ধে নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ এ আরাফাত। সচিবালয়ে আজ বুধবার দুপুরে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার কখনও গণমাধ্যম ও মুক্তমতের বিপক্ষে নয়। অপতথ্য মোকাবিলায় মত প্রকাশের স্বাধীনতা সংকুচিত যেন না হয়, সেদিকে সরকার যত্নশীল। গণমাধ্যম সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনে, তাদেরও আইনের মাধ্যমে জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে। ভুয়া তথ্য প্রচারের বিষয়েও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, মন চাইলে চাকরি ছেড়ে দেবেন, আবার মন চাইলো চাকরি থেকে বের করে দেবেন, সংবাদমাধ্যমে এটা করা যাবে না। মালিকপক্ষ, কর্মরত সাংবাদিক চাইলে অভিযোগ দায়ের করতে পারবে।প্রতিমন্ত্রী বলেন, সম্প্রচার মাধ্যমের জন্য আলাদা কার্যকর আইন করা হবে। গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ, কর্মরতদের সুরক্ষায় আইনটি যথাযথভাবে কাজে লাগানো হবে।
ক্লিনফিড ছাড়া অনেকে যারা ব্যবসা করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান মোহাম্মদ এ আরাফাত। তিনি বলেন, যে কেউ যেকোনো কনটেন্ট বানাতে পারেন না, দেশের প্রচলিত আইন সমর্থন করে না।তথ্যমন্ত্রী জানান, গণমাধ্যমকর্মী আইনটি সংসদীয় কমিটিতে আছে। সবার মতামত নিয়ে আইনটি দ্রুত পাসের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমগুলোকে দেশে জবাবদিহির আওতায় আনার জন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করব। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সংরক্ষণ করা যাবে যখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করা যাবে।