কুতুবদয়িা উপজেলা প্রতিনিধি(কক্সবাজার))
কিন্তু আজকের সমাজে মানবতা মানুষের নিষ্ঠুরতা ও পৈশাচিকতা কাছে বারবার ভূলন্ঠিত হচ্ছে। কিছু মানবতার ধর্ষণকারীর হাতে বারবার মানবতার সম্ভ্রমহানি হচ্ছে । যার জ্বলন্ত উদাহরণ, মেধাবীদের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের চাপে পড়ে তথাকথিত ফ্যাসিবাদ সরকারের পতনের এক মাসের ভিতরে তিন তিনবার মানবতার মর্মান্তিক মৃত্যু। এই তিনটা মৃত্যু আমাদের সামনে এসেছে হয়তো আমরা তাই বলতে পারছি, তদন্ত করলে দেখা যাবে, আমাদের মেধাবীদের দ্বারা আরো কত হাজার মানবতার মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে।
দেশী ও বিদেশী পর্যটকদের কাছে ভ্রমণ ও অবকাশ যাপনের জন্য আকর্ষণীয় ও লোভনীয় এই দ্বীপ। কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত টেকনাফ উপজেলার একটি ইউনিয় সেন্ট মার্টিন। টেকনাফ থেকে ৯ কিলোমিটার ও মিয়ানমার থেকে ৮ কিলোমিটার দূরত্বে নাফ নদীর ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় অবস্থিত এই সেন্টমার্টিন দ্বীপ।
কুতুবদিয়ে কেন বেড়ীবাধ প্রয়োজন, এই প্রশ্নের উত্তর জানতে গেলে আমাদেরকে কুতুবদিয়ার ভৌগলিক অবস্থান এবং পিছনের কিছু ইতিহাস জানার চেষ্টা করতে হবে। কুতুবদিয়ার ভৌগলিক অবস্থান সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হয়,, ভৌগলিক দিক থেকে কুতুবদিয়া কক্সবাজার জেলার দক্ষিণ পশ্চিম দিকে বঙ্গোপসাগরের মধ্যখানে অবস্থিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত ও বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত একটি দ্বীপ।
সরে জমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে আলাপ করে জানা যায়,, পুরাতন বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দক্ষিণের জিও প্যাক দ্বারা নির্মিত বেড়িবাধ থেকে একটি সঙ্গবদ্ধ চোর চক্র রাতের আঁধারে এসে বেড়িবাধ থেকে জিও প্যাক কেটে নিয়ে যায়। যার ফলে জোয়ারের পানি সহজে উপকূলে ঢুকে যায় এবং লবণের মাঠ ও ফসলি জমি সহ শত শত ঘরবাড়ি পানির নিচে তলিয়ে যায়। একই সাথে শত শত মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
উদ্ধার হওয়া বোটের মাঝি জনাব রফিকুল আলম বলেন, আমাদের বোটি বাশখালী কয়লা বিদ্যুৎ এলাকা৷ অতিক্রম করার সময় হঠাৎ ঝড়োহাওয়ার কবলে পড়ে এবং প্রাণপণ চেষ্টার পরে ও আমরা আমাদের বোটটি রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে আমাদের চোখের সামনেই কোটি টাকার মালামাল নিয়ে বোটটি ডুবে যেতে থাকলে আমরা সবাই বোট থেকে সমুদ্রে লাফ দিই। আমরা প্রাণভয়ে এবং প্রাণ বাঁচানোর জন্য এদিক সেদিক সাঁতরাতে থাকি।
দুর্ঘটনায় কবলিত বোটের মাঝি জনাব কলিম উল্লাহ বলেন,, সকাল থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ও হালকা ধমকা হাওয়া থাকা সত্ত্বেও আমরা ৪/৫ জন মাঝি মোল্লা মিলে আমাদের টেম্পু নিয়ে কাজিরপাড়া সমুদ্রের মনে আট বিঘত এরিয়ায় সামুদ্রিক মৎস্য শিকার পয়েন্টে মাছ শিকার করতে যাই । আমার নির্দেশের সমুদ্রে জাল পাতার প্রায় দুই তিন ঘণ্টা পরে আমার সহকারি মোঃ শাহজাহান ( অত্র ইউনিয়নের ঘাটকুলপাড়া নিবাসী) কে খালি তেলের ড্রাম নিয়ে সমুদ্রে নেমে জাল থেকে মাছ তুলে আনার পরামর্শ দিই।
এতে ফ্রিজ ও অন্যান্য মালামাল সহ প্রায় ৫/৬ লক্ষ টাকার ক্ষয়- ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী মোঃ কামালের সুত্রে জানা যায়,, হঠাৎ গভীর রাতে টুস টুস শব্দে তার ঘুম ভেঙ্গে যায় এবং তিনি প্রথমে মনে করেন তার গৃহপালিত গরুর গোয়ালে বুঝি এমন শব্দ হচ্ছে ভেবে তিনি বিছানা ছেড়ে উঠেন এবং গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখেন সব কিছু ঠিকঠাক আছে। তার পিছনের দিক থেকে হঠাৎ আগুনের জ্বালাময়ী লেলিহান শিখা তার নজরে আসে এবং তিনি আগুন আগুন বলে চিৎকার করতে করতে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন, ততোক্ষণে আগুনের নিদারুণ সন্ত্রাসী তান্ডবে পুরো দোকানের মালামাল পুড়ে ছাই করে ফেলে।
রাসেল ভাইপারের প্রজনন নিয়ে চিৎকার তথ্য পাওয়া গেছে। সাধারণতঃ অন্যান্য সাপের প্রজনন হয় ডিম থেকে অথচ এই রাসেল ভাইপার সারাসরি বাচ্চা প্রসব করে এবং একসাথে ৮০ টা পর্যন্ত বাচ্চা প্রসব করে থাকে, যাতে দ্রুততার সাথে তাদের বংশবৃদ্ধি ঘটে।