চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
সভায় বক্তারা বলেন, নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশের গর্ব, সারা বিশ্বব্যাপী সম্মানিত ব্যক্তি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে শেখ হাসিনার সরকার যে নিপীড়ন করেছে তা বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন। পৃথিবীর কোন দেশের সরকার তাদের দেশের নোবেল বিজয়ীকে ভিন্ন মতের কারণে এ ধরণের নিপীড়ন করেননি।
সেদিন ১৯ জুলাই পূর্ব ঘোষিত আন্দোলনে চট্টগ্রামের শাহী জামে মসজিদ আন্দরকিল্লায় নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে মিছিলে যোগ দিলে পুলিশ সেখানে ধাওয়া এবং বেধড়ক লাঠিপেটা করে। পুলিশের লাঠির আঘাতে হাত-পা ভাঙ্গা অবস্থায় লালদীঘির পাশের নালায় পড়েছিল ওয়াহেদ হাসান নামের এক যুবক।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্যাডে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্র—জনতার বিপ্লবকে সন্ত্রাসী তৎপরতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে গণহত্যার উস্কানীদাতা সাংবাদিক নামধারীদের বিচার থেকে রক্ষা করা, গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ফ্যাসিবাদের দোসরদের নানা অপকর্ম আড়াল করা ও পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহায়তায় লুটপাট করা অর্থ-বিত্ত রক্ষা করা’র জন্যই চক্রটি এই অপতৎপরতায় মেতে উঠেছে।
আজ বুধবার দুপুরে পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) রঞ্জু আহাম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রেপ্তাররা হলেন পঞ্চগড় সদর উপজেলা পৌরসভা রামেরডাঙ্গা এলাকার বাবলা (৪২), মো. জালাল (৪০), খালেক ভান্ডারী (৫০), জমিরুল ইসলাম (৩১), রমজান আলী (৩২), মো. রাসেল (২৩), রেজাউল ইসলাম (৩০) ও আবিল (৫৫)।
ভয়াবহ বন্যায় মহাদুর্যোগে পড়েছে ওইসব এলাকার মানুষ। পানিবন্দী মানুষ পর্যাপ্ত খাবার এবং বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছে। ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষগুলো এখন মহাবিপদে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশ দিয়েছেন অসহায় বন্যা কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। তারই নির্দেশে এই ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হলো।
অপরদিকে প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে চট্টগ্রামের উত্তর জেলার ফটিকছড়ি উপজেলা,হাটহাজারী উপজেলা ও ভুজপুর থানার একাধিক এলাকায় পানি প্রবেশ করায়, পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতশত পরিবার।এইসব বন্যাকবলিত এলাকার পানিবন্দি মানুষের পাশে ত্রান সহায়তা নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রবাসী বীর রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সংগঠন চট্টগ্রাম প্রবাসী ক্লাব।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে অধ্যক্ষ সাহেনা আক্তারের অফিস কক্ষের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।এ ব্যাপারে জানতে অধ্যক্ষ সাহেনা আক্তারকে বার বার কল দিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
সিএনজি চালকদের দাবি দাওয়ার নামে পদত্যাগী, পলাতক ফ্যাসিস্ট সরকারের অনুসারী টোকেন ব্যবসায়ী যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী হারুন, জসিম ও সোলায়মানের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন, বিভিন্ন জেলার অবৈধ সিএনজি,অনটেষ্ট , অবৈধ সিএনজি টোকেনের মাধ্যমে নগরীতে অবাধে চলাচলের সুযোগ করে দেয়।