চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
বিশ্ব গনতন্ত্র দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নগরীর আলমাস মোড়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপি আয়োজিত কেন্দ্র ঘোষিত গণতন্ত্রের শোভাযাত্রা পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।সালাউদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি আলমাস হয়ে কাজীর দেউরী, লাভ লেইন, জুবলী রোড়, নিউ মার্কেট, কোতোয়ালী হয়ে লালদিঘি পাড়ে এসে শেষ হয়।
১৫ সেপ্টেম্বর (রবিবার) বেলা ১২টায় সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবের কনফারেন্স রুমে পৌরসদর বাজার কমিটির উদ্যোগে বাজার কমিটির সভাপতি ও উপজেলা জাতীয় পার্টি সভাপতি মোঃ রেজাউল করিম বাহার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বাদে আসর কাজীর দেউরি নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।দোয়া মাহফিলে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান ও মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীনের দীর্ঘায়ু, শারীরিক সুস্থতা ও রোগমুক্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দৈনিক খবর গ্রুপ অব পাবলিশার্স থেকে কর্মজীবন শুরু করে পরবর্তী দৈনিক মুক্তকণ্ঠ, দৈনিক অর্থনীতির কাগজ এর ব্যুরো প্রধান'র দায়িত্ব পালন করেন। ২০১০ সাল থেকে ঢাকায় "ট্রাষ্ট অব হিউম্যান রাইট বাংলাদেশ" নামক একটা মানবাধিকার সংগঠনের নির্বাহী প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) অবৈধভাবে ভারতে পালানোর চেষ্টাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার গাজীরবাজার থেকে তাকে আটক করে বিজিবি।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম।
সভায় বক্তারা বলেন, নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশের গর্ব, সারা বিশ্বব্যাপী সম্মানিত ব্যক্তি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে শেখ হাসিনার সরকার যে নিপীড়ন করেছে তা বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন। পৃথিবীর কোন দেশের সরকার তাদের দেশের নোবেল বিজয়ীকে ভিন্ন মতের কারণে এ ধরণের নিপীড়ন করেননি।
সেদিন ১৯ জুলাই পূর্ব ঘোষিত আন্দোলনে চট্টগ্রামের শাহী জামে মসজিদ আন্দরকিল্লায় নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে মিছিলে যোগ দিলে পুলিশ সেখানে ধাওয়া এবং বেধড়ক লাঠিপেটা করে। পুলিশের লাঠির আঘাতে হাত-পা ভাঙ্গা অবস্থায় লালদীঘির পাশের নালায় পড়েছিল ওয়াহেদ হাসান নামের এক যুবক।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্যাডে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্র—জনতার বিপ্লবকে সন্ত্রাসী তৎপরতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে গণহত্যার উস্কানীদাতা সাংবাদিক নামধারীদের বিচার থেকে রক্ষা করা, গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ফ্যাসিবাদের দোসরদের নানা অপকর্ম আড়াল করা ও পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহায়তায় লুটপাট করা অর্থ-বিত্ত রক্ষা করা’র জন্যই চক্রটি এই অপতৎপরতায় মেতে উঠেছে।