চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
আজ বুধবার দুপুরে পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) রঞ্জু আহাম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রেপ্তাররা হলেন পঞ্চগড় সদর উপজেলা পৌরসভা রামেরডাঙ্গা এলাকার বাবলা (৪২), মো. জালাল (৪০), খালেক ভান্ডারী (৫০), জমিরুল ইসলাম (৩১), রমজান আলী (৩২), মো. রাসেল (২৩), রেজাউল ইসলাম (৩০) ও আবিল (৫৫)।
ভয়াবহ বন্যায় মহাদুর্যোগে পড়েছে ওইসব এলাকার মানুষ। পানিবন্দী মানুষ পর্যাপ্ত খাবার এবং বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছে। ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষগুলো এখন মহাবিপদে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশ দিয়েছেন অসহায় বন্যা কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। তারই নির্দেশে এই ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হলো।
অপরদিকে প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে চট্টগ্রামের উত্তর জেলার ফটিকছড়ি উপজেলা,হাটহাজারী উপজেলা ও ভুজপুর থানার একাধিক এলাকায় পানি প্রবেশ করায়, পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতশত পরিবার।এইসব বন্যাকবলিত এলাকার পানিবন্দি মানুষের পাশে ত্রান সহায়তা নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রবাসী বীর রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সংগঠন চট্টগ্রাম প্রবাসী ক্লাব।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে অধ্যক্ষ সাহেনা আক্তারের অফিস কক্ষের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।এ ব্যাপারে জানতে অধ্যক্ষ সাহেনা আক্তারকে বার বার কল দিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
সিএনজি চালকদের দাবি দাওয়ার নামে পদত্যাগী, পলাতক ফ্যাসিস্ট সরকারের অনুসারী টোকেন ব্যবসায়ী যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী হারুন, জসিম ও সোলায়মানের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন, বিভিন্ন জেলার অবৈধ সিএনজি,অনটেষ্ট , অবৈধ সিএনজি টোকেনের মাধ্যমে নগরীতে অবাধে চলাচলের সুযোগ করে দেয়।
ড্যাব চট্টগ্রাম এর নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে দেশের এই ক্রান্তিকালে অধ্যাপক ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেনকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নির্বাচিত করায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।ড্যাব নেতৃবৃন্দ পদায়িত নেতার উত্তরোত্তর সাফল্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।
বৃহস্পতিবার নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের সদস্য ও জাতীয় দৈনিক নতুন সময়ের সাংবাদিক ইসমাইল ইমন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ২০ জনকে আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, এরা চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে অবৈধ সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সদস্য ও নামধারী সাংবাদিক হয়, সাংবাদিকতার সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী কার্যক্রম করা আসামীদের নেশা ও পেশা এবং বিগত দিনে ছাত্র আন্দোলনের গণহত্যার উস্কানি দাতা চিহ্নিত ফ্যাসিবাদের দোসর।
তাৎক্ষণিক পাল্টা প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশের উপস্থিত সাংবাদিক এবং ছাত্র জনতা প্রেসক্লাবের ভেতরে থাকা হামলাকারীদের উপর চড়াও হয়। নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রেসক্লাব নিয়ন্ত্রণে আনেন পরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দায়িত্বশীল শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এলে সেনাবাহিনীর সদস্যরা শিক্ষার্থীদের সমন্বয় করার দায়িত্ব দিয়ে চলে যান।